পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অতীনবাবুর দাবি, বিগত বছরগুলির তুলনায় এবার কলকাতায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কম। সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল, নার্সিং হোমগুলি থেকে যে নথি প্রতিদিন পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে আসে, তাতে এই চিত্র পরিষ্কার হয়েছে। তারপরও যে কয়েকটি মৃত্যু হয়েছে, তার জন্য সবটা প্রশাসন বা সরকারকে দায়ী করা যায় না বলে মন্তব্য করেন তিনি। রবিবার রাতে লেকটাউনের যে তিন বছরের শিশুটি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে, চিকিৎসার সময় তার শরীরে অতিরিক্ত তরলপদার্থ ঢুকিয়ে দেওয়াতেই মৃত্যু হয়েছে বলে জানান তিনি। এবার হাসপাতাল, নার্সিং হোমগুলি সঠিকভাবে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী নিচ্ছে কি না, তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অক্ষরে অক্ষরে মেনে ডেঙ্গুর চিকিৎসা করছে কি না, এসব বিষয়কে নিয়ন্ত্রণে এনে ফেলা খুব সহজ নয়। তারপরও কলকাতার অবস্থা আগের তুলনায় অনেক ভালো। এদিন মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, এখন আবহাওয়া যেরকম, তাতে ডেঙ্গু নতুন করে ছড়াবে না। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে এ বিষয়ে সচেতন করতে না পারলে সাফল্যও আসবে না। এ বিষয়ে প্রত্যেক নাগরিক এবং সংগঠনকে এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।