কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে যে রাস্তাগুলিতে এই ছল ছেটানো হবে সেগুলি হল— এয়ারপোর্ট থেকে রুবি হাসপাতাল মোড়, গড়িয়া থেকে বাঁশদ্রোণী-টালিগঞ্জ ফাঁড়ি হয়ে চেতলা, ঠাকুরপুকুর থেকে বেহালা-তারাতলা হয়ে হাইড রোড পর্যন্ত। এছাড়াও ধর্মতলা থেকে এনএন ব্যানার্জী রোড হয়ে কলেজস্ট্রিট-শ্যামবাজার, শ্যামবাজার থেকে শিয়ালদহ-বেকবাগান হয়ে এক্সাইড মোড়, হাজরা থেকে ভবানীপুর হয়ে ধর্মতলা-ডালহৌসি পর্যন্ত। আবার বেলেঘাটা থেকে শিয়ালদহ হয়ে এম জি রোড-বড়বাজার হয়ে স্ট্র্যান্ড রোড, ডানলপ থেকে চিড়িয়ামোড়-পাইকপাড়া-আর জি কর রোড হয়ে দমদম, গড়িয়া থেকে গোলপার্ক-গড়িয়াহাট হয়ে রাসবিহারী, ধর্মতলা থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে শ্যামবাজার এবং চিংড়িঘাটা থেকে নিউটাউন পর্যন্ত।
পর্ষদের সদস্য সচিব রাজেশ কুমার বলেন, আপাতত তিনটি গাড়িকে এই প্রকল্প সূচনা করা হল। তবে প্রত্যেকটি রাস্তার জন্য আগামীতে একটি করে গাড়িকে নির্দিষ্ট করা হবে। খুব শীঘ্রই বাকি গাড়িও রাস্তায় নামবে। প্রয়োজনে একের অধিক গাড়িও নামানো হতে পারে। সেবিষয়েও আলোচনা চলছে। কল্যাণবাবু জানান, জলের সঙ্গে একটি বিশেষ রাসায়নিক (সোডিয়াম লিঙ্গো সালফোনেট) মিশিয়ে দেওয়া হবে, যাতে জলে ধুয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর শুকনো হয়ে সেগুলি ফের উড়তে না পারে। এই রাসায়নিক মানুষের শরীরের পক্ষে কোনওভাবেই ক্ষতিকারক নয়, তা ন্যাশনাল টেস্ট হাউস থেকে পরীক্ষা করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপাতত দিনে দু’বার করে এই জল দেওয়া হবে। আগামীতে প্রয়োজনে তা আরও বাড়ানো হবে। এদিকে, শুক্রবার পর্ষদের পক্ষ থেকে সেরা পরিবেশ-বান্ধব পুজো হিসেবে তিনটি পুজো কমিটিকে পুরস্কৃত করা হয়। একইসঙ্গে বেআইনিভাবে চামড়া পাচার রুখে দেওয়ার জন্য আনন্দপুর থানার বাহিনীকে পুরস্কৃত করা হয় পর্ষদের পক্ষে।