বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে এনআরসি’র প্রতিবাদে দলিত ও সংখ্যালঘুদের সভা, রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে এসইউসিআই (কমিউনিস্ট)-এর নবান্ন অভিযান এবং সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে চাঁদনি চকের কাছে বিজেপির কলকাতা পুরসভা অভিযানের জেরে বুধবার দিনভর শহরের প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলা সহ মধ্য কলকাতায় তীব্র যানজট হয়। ফলে বিভিন্ন প্রয়োজনে পথে নামা সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়েন।
প্রথম শ্রেণী থেকে পাশ-ফেল ফেরানো, এনআরসি বাতিল, বুলবুল ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে বুধবার দুপুরে হেদুয়া থেকে ওয়েলিংটনে মিছিল করে আসেন এসইউসিআই কর্মী-সমর্থকরা। ফলে বিধান সরণী, কলেজ স্ট্রিট, লেনিন সরণী, এস এন ব্যানার্জি রোডে তীব্র যানজট হয়। নবান্ন অভিযানের নামে ওয়েলিংটনে কার্যত মঞ্চ বেঁধে কাজের দিনে সভা করেন এসইউসিআই নেতারা। পরে তাঁরা রাজ্যপাল ও বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে স্মারকলিপি দেন। ফলে শিয়ালদহ, বউবাজার, মৌলালির মতো মধ্য কলকাতার একটা বড় অংশে তীব্র যানজট হয়।
অন্যদিকে, দিনের শুরুতেই রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে এনআরসি’র প্রতিবাদে দলিত ও সংখ্যালঘুদের প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক পুলিসি ব্যবস্থা ছিল। এই সভাতে অশোক গঙ্গোপাধ্যায়, তিস্তা শীতলাবাদ, সুজন চক্রবর্তীর মতো ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। এই সভার জেরে ধর্মতলা সংলগ্ন এলাকায় যানজট হয় বলে অভিযোগ।
তবে চাঁদনি চকের কাছে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে বিজেপির কলকাতা পুরসভা অভিযানের জেরে এদিন দুপুরে ধুন্ধুমার বেধে যায়। ডেঙ্গু প্রতিরোধে পুরসভার ব্যর্থতার প্রতিবাদে এখানে পুলিসের ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা এগতে গেলে জলকামান ব্যবহার, লাঠিচার্জ করে পুলিস। দীর্ঘ সময় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের মতো ব্যস্ত রাস্তা আটকে থাকায় যানজট মারাত্মক আকার নেয়।
প্রথম শ্রেণী থেকে পাশ-ফেল ফেরানো, এনআরসি বাতিল, বুলবুল ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে বুধবার দুপুরে হেদুয়া থেকে ওয়েলিংটনে মিছিল করে আসেন এসইউসিআই কর্মী-সমর্থকরা। ফলে বিধান সরণী, কলেজ স্ট্রিট, লেনিন সরণী, এস এন ব্যানার্জি রোডে তীব্র যানজট হয়। নবান্ন অভিযানের নামে ওয়েলিংটনে কার্যত মঞ্চ বেঁধে কাজের দিনে সভা করেন এসইউসিআই নেতারা। পরে তাঁরা রাজ্যপাল ও বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে স্মারকলিপি দেন। ফলে শিয়ালদহ, বউবাজার, মৌলালির মতো মধ্য কলকাতার একটা বড় অংশে তীব্র যানজট হয়।
অন্যদিকে, দিনের শুরুতেই রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে এনআরসি’র প্রতিবাদে দলিত ও সংখ্যালঘুদের প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক পুলিসি ব্যবস্থা ছিল। এই সভাতে অশোক গঙ্গোপাধ্যায়, তিস্তা শীতলাবাদ, সুজন চক্রবর্তীর মতো ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। এই সভার জেরে ধর্মতলা সংলগ্ন এলাকায় যানজট হয় বলে অভিযোগ।
তবে চাঁদনি চকের কাছে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে বিজেপির কলকাতা পুরসভা অভিযানের জেরে এদিন দুপুরে ধুন্ধুমার বেধে যায়। ডেঙ্গু প্রতিরোধে পুরসভার ব্যর্থতার প্রতিবাদে এখানে পুলিসের ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা এগতে গেলে জলকামান ব্যবহার, লাঠিচার্জ করে পুলিস। দীর্ঘ সময় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের মতো ব্যস্ত রাস্তা আটকে থাকায় যানজট মারাত্মক আকার নেয়।
