সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
অন্যদিকে, সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যার বিষয়গুলি তুলে ধরে আসন্ন ভোটের মরশুমে পথে নামতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেক্ষেত্রে চড়া বিদ্যুৎ বিলকে এবার হাতিয়ার করতে চলেছে বিজেপি। দলের যুব মোর্চার সভাপতি দেবজিৎ সরকারের কথায়, দুর্গাপুজোর পরের মাসে সিইএসসি’র গ্রাহকদের কাছে প্রচুর টাকার বিল এসেছে। কলকাতা-হাওড়া সহ কয়েকটি এলাকায় সিইএসসি’র এই একচেটিয়া ব্যবসার বিরোধিতা করেন তিনি। এর প্রতিবাদে আগামী ১১ থেকে ৩০ নভেম্বর শহর ও শহরতলিতে সিইএসসি’র প্রতিটি ক্যাশ অফিসের সামনে জমায়েত করে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যুব মোর্চার ব্যানারে এই আন্দোলন করা হবে। এ প্রসঙ্গে দলের এক মুখপাত্র বলেন, ২০২০ সালে রাজ্যে শতাধিক পুরসভার ভোট। স্থানীয় প্রশাসন দখলে এই ভোট যুদ্ধে আমাদের সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাতে হবে। তাই স্থানীয় স্তরে ইস্যু ভিত্তিক আন্দোলন গড়ে তোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ, ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটের আগে এই পুরভোটগুলি দলের কাছে অ্যাসিড টেস্ট। নবান্ন দখলের আগে ছোট লাল বাড়ি দখলই আমাদের পাখির চোখ। তাই এখন থেকেই কলকাতা পুরসভা দখলের লক্ষ্যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।