ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
এদিন ১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত মাদুরদহের এক বাসিন্দা মেয়রকে ফোন করে বলেন, তাঁর এলাকায় বৃষ্টি হলেই দীর্ঘক্ষণ জল দাঁড়িয়ে থাকছে। আবাসনগুলি থেকে বেরনো যাচ্ছে না। খুব সমস্যায় থাকছেন এলাকার বাসিন্দারা। শুনে মেয়র বলেন, এটা একদম ঠিক। ওই এলাকাটি গ্রাম হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু সিপিএম আমলে কোনও পরিকল্পনা ছাড়াই আবাসন তৈরি হয়েছে। নিকাশি-জল-রাস্তার মতো নাগরিক পরিষেবা নিয়ে ওই এলাকায় সমস্যা রয়েছে। আগামী দিনে কেইআইপি’র যে নতুন কাজ শুরু হবে, তাতে ১০৮ নম্বর ওয়ার্ডটিকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তিনি এব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ করতে বলেন। এদিন এই সমস্যাগুলি ছাড়াও মেয়রের কাছে স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড না পাওয়া নিয়েও কিছু অভিযোগ এসেছে। মেয়র বিষয়টি তাঁর ওএসডি কালী বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে বলেন।
পরিষেবার পাশাপাশি মশার বাড়বাড়ন্ত নিয়েও অভিযোগ এসেছে। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত কারবালা ট্যাঙ্ক রোডের এক বাসিন্দা মেয়রকে ফোনে বলেন, তাঁর বাড়ির পাশে তিনতলার অবৈধ নির্মাণ হয়েছিল। কিন্তু সেখানে তালাবন্ধ অবস্থায় ঘরগুলি পড়ে রয়েছে। ফলে মশার আঁতুড়ঘর তৈরি হয়েছে। মশার বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। তাঁরা টিকতে পারছেন না। পুরসভাকে বারবার জানিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষকেও। কিন্তু কোনও সমাধান হয়নি। মেয়র বলেন, তিনি বিল্ডিং, জঞ্জাল অপসারণ এবং স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকদের তাঁর বাড়ি পাঠাচ্ছেন। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডেপুটি মেয়র তথা স্বাস্থ্য বিভাগের অতীন ঘোষ বলেন, তাঁর কাছে যদি এমন অভিযোগ আসে, তাহলে তিনি অভিযোগপত্র বরোর বিল্ডিং বিভাগের আধিকারিকের কাছে পাঠিয়ে দেন। এক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।