রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন বিকেলে বিমানবন্দরে নেমে জনজোয়ার আর অভিনন্দন বার্তায় ভেসে গেলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিমানে ওঠার পর পাইলট তাঁকে সম্মান জানিয়ে ককপিটে বসতে অনুরোধ করেন। অবশ্য তিনি রাজি হননি। কলকাতা বিমানবন্দরে নামার পর তাঁকে স্বাগত জানান কলকাতার মেয়র তথা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পছন্দ করা একটি জওহর কোট, শাল ও ফুল তাঁর হাতে তুলে দেন পুরমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন বনমন্ত্রী ব্রাত্য বসু। অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরের বাইরে তখন অপেক্ষায় বহু মানুষ। তাঁদের হাতে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি সহ স্বাগতম লেখা প্ল্যাকার্ড। ফিরহাদ হাকিম তাঁর গাড়িতে তাঁকে তুলে নেন। তাঁকে দক্ষিণ কলকাতার বাড়িতে পৌঁছে দেন। গোটা রাস্তায় নোবেলজয়ীর ছবি সহ তাঁকে স্বাগত জানিয়ে ফ্লেক্স লাগানো হয়েছে। যা দেখে আপ্লুত তিনি।
ফিরহাদ হাকিম নোবেলজয়ী অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলেন, গোটা কলকাতা আপনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। আপনি দিন ঠিক করুন, আপনাকে সংবর্ধনা জানাতে চাই। কলকাতাবাসী আপনার জন্য গর্বিত। আমরা অপেক্ষায় রয়েছি। অভিজিৎবাবু অবশ্য মেয়রকে বলেন, আমি এসবে অভ্যস্ত নই। তবে এবার আমার হাতে সময় কম। মা’র সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। আমি কাল (বৃহস্পতিবার) রাতে চলে যাব। কিছুদিনের মধ্যেই আবার আসব। স্ত্রী এবার আসতে পারেননি। পরের বার সঙ্গে নিয়ে আসব। তখন হবে। তবে মুখ্যমন্ত্রী বাড়িতে গিয়েছিলেন। মা খুব খুশি। আপনি জানিয়ে দেবেন, আমি পরের বার এসে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করব।