বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
ফুলবাগান থানায় দায়ের হওয়া ওই মামলায় পুলিস হেফাজতে থাকা ওই অধ্যাপককে এদিন শিয়ালদহ কোর্টে তোলা হয়। মুখ্য সরকারি আইনজীবী অরূপ চক্রবর্তী ধৃতের জামিনের আপত্তি জানান। তিনি বলেন, তদন্ত চলছে। তাই এই সময় জামিন দেওয়া কোনও মতেই সমর্থনযোগ্য নয়। তাতে তদন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যদিও ওই অধ্যাপকের আইনজীবী বলেন, মামলায় নতুন কোনও অগ্রগতি নেই। তাই যে কোনও শর্তে আমাদের মক্কেলদের জামিন দেওয়া হোক। উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক ধৃতের জামিন নাকচ করে দিয়ে ওই অধ্যাপককে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত সূত্রের খবর, বেলেঘাটা থানায় দায়ের হওয়া শ্লীলতাহানির মামলাতেও এদিন ওই অধ্যাপককে জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয় শিয়ালদহ আদালত। অন্যদিকে, ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানি দু’টি মামলাতেই দুই অভিনেত্রী দুই বিচারকের কাছে ইতিমধ্যে ‘গোপন জবানবন্দি’ দিয়েছেন।