কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
যাত্রীদের অভিজ্ঞতা বলছে, টালা ব্রিজ দিয়ে বাস চলাচল বন্ধে ভোগান্তি কিছুটা বেড়েছে। বিশেষত একদিকে যেমন রুট ভেঙে বাড়তি গাঁটগচ্চা দিয়ে যেতে হচ্ছে বলে অভিযোগ, তেমনই বিকল্প রুটে গন্তব্যে পৌঁছতে সময়ও লাগছে বেশি। সেদিক থেকে বেসরকারি পরিবহণের প্রতিনিধিদের নিয়ে মন্ত্রীর বৈঠককে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবেই দেখছেন যাত্রীরা। তাঁদের সমস্যা দূর করতে পরিবহণমন্ত্রীর নির্দেশে টালা ট্রাফিক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে গত শনিবার থেকে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
আজকের বৈঠকে কী ইস্যু তুলবেন বাস মালিকরা? নর্থ কলকাতা বাস-মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, টালা ব্রিজে বাস বন্ধের জেরে যেসব রুট প্রভাবিত হয়েছে, সেইসব রুটের প্রতিনিধিরা আজ একটি বাসে একসঙ্গে বৈঠকে যাবেন। বিকল্প রুটে যাত্রীরা কীভাবে আরও দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছতে পারেন, সেটাই আমাদের পক্ষ থেকে বলা হবে। আমরা ভাড়া বৃদ্ধি চাই না। অটোর রুট নিয়েও আমাদের প্রস্তাব রয়েছে। সিঁথি থেকে অটো রুটের জন্য আমাদের যাত্রী হচ্ছে না। আমাদের দাবি, সিঁথির পরিবর্তে পাইকপাড়া থেকে অটোর রুট চালু করা হোক।
জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিকল্প রুটে আগে থেকে চলা বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় আয় কমছে। তার উপরে জ্বালানিও বেশি পুড়ছে। এই অবস্থায় ভাড়া বৃদ্ধি দরকার। বৈঠকে এই ইস্যুটি তোলা হবে। অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, ভাড়া বৃদ্ধি নয়, নতুন রুট অনুযায়ী ভাড়ার তালিকা তৈরি করা দরকার। বিকল্প রুটের কিলোমিটার মেপে সেই অনুযায়ী ভাড়ার তালিকা তৈরি হওয়া উচিত। এছাড়া, কিছু বাসের বিকল্প রুট নিয়েও আমাদের প্রস্তাব রয়েছে।
এদিকে, পুজোর আগে থেকেই কাজের দিনে ট্রেনের সংখ্যা বাড়িয়েছে মেট্রো রেল। আপ-ডাউন মিলিয়ে চারটি ট্রেন বাড়ানো হয়েছে। ডাউন লাইনের ট্রেনগুলি ছাড়ছে নোয়াপাড়া স্টেশন থেকে। নোয়াপাড়া থেকে শীঘ্রই আরও ট্রেন চালানো হবে বলে খবর।