পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
২০১৭ সালে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল এই জাতীয় সরোবরে ছটপুজো সহ সমস্ত ধরনের পুজো, উপাসনা ইত্যাদি বন্ধ করার রায় দেয়। তারপরও ২০১৮ সালে যথারীতি ছটপুজো হয় সরোবরের জলে নেমে। তারপর পরিবেশপ্রেমীরা ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হয়ে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনেন। কয়েকদিন আগে সেই অভিযোগের শুনানিতে কেএমডিএ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবার তারা কোনওভাবে ছটপুজো করতে দেবে না। এবারও গত বছরের মতো ছটপুজো হলে বড় ধরনের জরিমানা এবং তিরস্কারের মুখে পড়তে হতে পারে প্রশাসনকে। এদিকে, ছট যত এগিয়ে আসছে, বিষয়টি নিয়ে অস্পষ্টতা থাকায় জল্পনা বাড়ছে। মেয়র তথা পুরমন্ত্রী কবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে জানাবেন, তার জন্য অপেক্ষা করছেন অনেকে। প্রসঙ্গত, এই জাতীয় সরোবরের দেখভালের দায়িত্ব রয়েছে কেএমডিএ’র হাতে।