রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পুরসভার কমিশনার তথা প্রশাসক স্বপনকুমার কুণ্ডু বলেন, পুরসভার সব পরিষেবাকেই উন্নত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পুজোর সময়ে জেলার পাশাপাশি বাইরে থেকেও মানুষ শহরে আসেন। সমস্ত বিষয়কে মাথায় রেখেই রাস্তা, নিকাশি, সৌন্দর্যায়ন, জল পরিষেবা সহ একাধিক খাতে অর্থ বরাদ্দ করে কাজ শুরু করে দেওয়া হয়েছে। আমরা অতিরিক্ত লঞ্চ পরিষেবা দিতে পুজোর জন্যেই একটি বিশেষ লঞ্চ আনাচ্ছি। আরও কিছু পরিষেবা উন্নত করার কাজ করা হচ্ছে। জগদ্ধাত্রী পুজোর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক শুভজিৎ সাউ বলেন, আমাদের সরকার পুজোবান্ধব। পুরসভার উদ্যোগে তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। আশা করব পুরকর্তাদের দাবি মতোই জেলার ও বহিরাগত মানুষদের পুজো মরশুমে পরিষেবা পেতে সমস্যা হবে না।
২ নভেম্বর ষষ্ঠীর দিন থেকেই চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর সূচনা হতে যাচ্ছে। যদিও তার আগেই একাধিক সর্বজনীন পুজোর উদ্বোধন হয়ে যাবে। তাই চন্দননগর পুরসভা কর্তৃপক্ষ এমাসের মধ্যেই যাবতীয় সংস্কার কাজ সেরে ফেলতে চাইছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের প্রায় ১১২টি রাস্তার সংস্কার করা হচ্ছে। জলনিকাশি ব্যবস্থা সংস্কারের পাশাপাশি পুরসভার যাবতীয় নালাগুলির উপরে ঢাকনা দেওয়ার কাজ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পুজো মরশুমে জলের প্রয়োজন বৃদ্ধির বিষয়টি মাথায় রেখে জল সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতিতে অতিরিক্ত দশটি পাম্প বসানো হয়েছে। এবাবদ ১ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা পুরসভা বরাদ্দ করেছে। পুরসভা জুড়ে যাবতীয় বাতিস্তম্ভের বাতি পরিবর্তন করার জন্যে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ওই কাজ অনেকটাই শেষ হয়ে গিয়েছে। এর সঙ্গে জলপথ পরিবহণ ব্যবস্থাকে উন্নত করতে অস্থায়ীভাবে একটি লঞ্চও জগদ্ধাত্রী পুজোকে সামনে রেখে আনাচ্ছে পুরসভা। পুরকর্তারা জানিয়েছেন, এমাসের শেষ নাগাদ ওই লঞ্চ শহরে পৌঁছে যাবে।