গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তবে বেতন না পাওয়ার অবস্থা শুধু কর্মীদেরই নয়, বিএসএনএলকে অফিসের জন্যে বাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপাকে পড়েছেন হুগলির অন্তত ৩২ জন বাড়ির মালিক। অভিযোগ, গত ১০ মাস ধরে তাঁদের টাকাও বকেয়া রাখা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই বাড়ি ভাড়ার টাকাই অনেক পরিবারের কাছে আয়ের একমাত্র উৎস। ফলে সংকটে পড়েছেন তাঁরাও। কবে টাকা পাবেন তারও নিশ্চয়তা কোথাও না মেলায় সমস্যা আরও জটিল হয়েছে। এদিন কর্মীদের আন্দোলনের জেরে বাড়ি ভাড়া প্রসঙ্গটিও সামনে এসেছে।
চণ্ডীতলা জোনাল অফিস যে বাড়িতে চলে তার মালিক তথা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা সুবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, খুবই উদ্বেগজনক ঘটনা। দেশের রাষ্ট্রপতির নাম করে বাড়ি ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। অথচ বাড়ি ভাড়ার বকেয়া টাকা বিএসএনএল মেটাচ্ছে না। দশ মাস ধরে কোনও টাকা কর্তৃপক্ষ দেয়নি। একইভাবে কর্মীদের বকেয়া না মিটিয়েই তাঁদের ছাঁটাই নোটিস ধরানো হচ্ছে। আমরা ওই কর্মীদের জন্যে ন্যায়ের দাবিতে তাদের পাশে থাকব।