গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তবে আজ রাজ্যপালের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেবেন পড়ুয়ারা। সেজন্য অরবিন্দ ভবনে জমায়েত করা হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্তার ঘটনার জেরে রোষে পড়তে হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়কে। ইউনিয়ন রুম ভাঙচুর থেকে বিজেপির তরফে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে গুঁড়িয়ে দেওয়ার মতো হুমকিও দেওয়া হয়। সেইসব নিয়ে রাজ্যপালের কী বক্তব্য, তা জানতে চেয়ে এই স্মারকলিপি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আফসুর সাধারণ সম্পাদক দেবরাজ দেবনাথ। তবে প্রশাসনিক ভবনের বাইরে অবস্থান বিক্ষোভও চলবে বলে পড়ুয়াদের তরফে ঠিক হয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের দাবিদাওয়ার প্রেক্ষিতে রাজ্যপালের প্রতিক্রিয়া দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন পড়ুয়ারা। তবে এ নিয়ে কোনও রকম অশান্তি হবে না বলে আশা করছেন কর্তারা। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের কর্মসূচিতে একেবারে নিশ্চিন্ত হওয়া যাচ্ছে না বলেই মনে করছে শিক্ষামহল। ফলে সেদিনের ঘটনার পর আজ ক্যাম্পাসে কী পরিস্থিতি তৈরি হয়, তা নিয়ে একটা চাপা উত্তেজনা রয়েছেই।
অন্যদিকে, এদিনই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে যাদবপুরের সার্বিক উন্নয়ন কী করে করা যায়, তার আর্জি জানান নেশন কাউন্সিল অব এডুকেশন বেঙ্গল এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সংসদের সদস্যরা। কী করে যাদবপুরের পরিবেশ এবং পরিস্থিতির উন্নতি করা যায়, তা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, যাদবপুরকে ইনস্টিটিউট অব এমিনেন্সের তকমা দেওয়া উচিত বলে এদিন রাজ্যপাল মত ব্যক্ত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎকর্ষের জন্য সব মহলকে একসঙ্গে কাজ করারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।