কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নারায়ণপুরে প্রগতি সংঘ, জগদীশ স্পোর্টিং ক্লাব, পল্লীশ্রী সঙ্ঘ, গোপালপুর হাউস তরুণ সঙ্ঘ, আজাদহিন্দ ক্লাব, সবুজ সঙ্ঘ সহ আরও বেশ কয়েকটি ক্লাবের কালীপুজো মূলত দেখতেন ডাম্পি মণ্ডল। তার মধ্যে কোনওটার সভাপতি ছিলেন সব্যসাচী নিজে, কোনওটায় সভাপতি বা অন্য পদে ছিলেন ডাম্পি। সব্যসাচী দত্ত বিজেপিতে গেলেও ডাম্পি মণ্ডল তৃণমূলেই রয়েছেন। এ বিষয়ে ঘনিষ্ঠ মহলে ডাম্পি মণ্ডলের অনুগামীরা গায়ের জোরে ক্লাব দখল করা হচ্ছে বলে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। এ নিয়ে কয়েকটি ক্লাবে দু’পক্ষের মধ্যে রীতিমতো গণ্ডগোল হয়েছে। এ বিষয়ে তাপসবাবু অবশ্য বলেন, মানুষ আমার সঙ্গে রয়েছে তাই ক্লাবগুলির সভাপতি হয়েছি আমি। নারায়ণপুরের ৪৯টি ক্লাবের কালী পুজোর সভাপতি আমি। গতবছর তার মধ্যে কিছু পুজোর সভাপতি অন্য কেউ ছিলেন। সেখানে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছিল। মানুষ চেয়েছেন তাই দায়িত্ব নিয়েছি। এ বিষয়ে সব্যসাচী সরাসরি অভিযোগ তুলে বলেছেন, এঁদের গত ৯ বছরে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গায়ের জোরে দখল নেওয়া হয়েছে। ডাম্পি মণ্ডলের ঘনিষ্ঠরা অবশ্য জানিয়েছেন, তা সত্ত্বেও এবছর দশদ্রোণ ইয়ুথ কর্নার, শরৎ পল্লী, পালপাড়া, সলুয়া ইউনাইটেড ক্লাব সহ বেশ কিছুর পুজোর দেখভাল করছেন ডাম্পি। এ বিষয়ে ডাম্পি অবশ্য জানান, আমি কিছু পুজোর সঙ্গে জড়িত। অনেকে হয়তো কিছু বেশি কালী পুজোর সঙ্গে জড়িত। মায়ের কাছে প্রার্থনা, মানুষের ভালো হোক, আবার শান্তি ফিরুক। এলাকার সুনাম হোক।
সল্টলেকে অন্যতম নামী পুজো সব্যসাচীর পুজো বলে পরিচিত মৈত্রী সঙ্ঘের কালী পুজো। সেখানকার থিম নিয়ে রাজারহাট–নিউটাউনের বিধায়ক ও বিজেপি নেতা সব্যসাচী দত্ত জানিয়েছেন, আমি জলাভূমি ভরাট করার বিরুদ্ধে বারবার প্রতিবাদ করেছি। এখানে পুজোয় জলাভূমি রক্ষা করার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।