গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুরসভার কমিশনার বিজিন কৃষ্ণা অবশ্য বলেছেন, পুরসভার স্বাস্থ্যদপ্তরের অফিসাররা নিয়মিত হোটেলগুলি পরিদর্শন করছেন। কোথাও কোনও ঘাটতি থাকলে তা পূরণ করতে হোটেলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিসাররা নিয়মিত হোটেলগুলিতে যাবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার দেওয়া হচ্ছে কি না, তা দেখা হবে। অস্বাস্থ্যকর খাবার কোনওভাবেই বিক্রি করা যাবে না বলে আমরা ইতিমধ্যেই সমস্ত হোটেলকে জানিয়েছি।
হাওড়া শহরে বিভিন্ন কাজে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক আসেন। মূলত হাওড়া স্টেশন, আদালত চত্বরে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত তো বটেই, অন্য জেলা থেকেও বিভিন্ন কারণে লোকজন আসেন। দুপুরে বা রাতে খাবারের জন্য তাঁরা কাছাকাছি হোটেলগুলির উপরই নির্ভর করেন। কিন্তু, হোটেলগুলির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। রান্নার জন্য যে জল ব্যবহার করা হয়, তা আদৌ স্বাস্থ্যকর নয়। এছাড়াও বাসনপত্র ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। হোটেলের রান্নাঘর চূড়ান্ত নোংরা। মূলত বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন হোটেলগুলির অবস্থা খুবই খারাপ। কিন্তু, পুরসভা এই নিয়ে কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ। তাঁদের অভিযোগ, পুরসভার অফিসারদের একাংশের সঙ্গে যোগসাজোশের জন্যই এইভাবে অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে।