পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭ বছর আগে বজবজের কালিকাপুরের মধুমিতার সঙ্গে শিবু কর্মকারের বিয়ে হয়েছিল। তাদের একটি পুত্র সন্তান হয়। তার বয়স এখন ১১ বছর। সব ঠিকঠাক চলছিল। ২০১৭ সাল থেকে ব্যক্তিগত কিছু বিষয় নিয়ে স্ত্রীকে সন্দেহ করা শুরু করে স্বামী। তা থেকে দম্পতির অশান্তি ও বিবাদ লেগেই ছিল। পরিস্থিতি এমন পর্যায় পৌঁছয় যে শেষ পর্যন্ত মধুমিতা স্বামীর ঘর ছেড়ে বেহালায় তাঁর দিদির বাড়িতে গিয়ে বসবাস শুরু করেন। শনিবার ছেলের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে মধুমিতা তাঁর দিদিকে নিয়ে স্বামীর বাড়ি যান। অভিযোগ, তাঁকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পরে বিষয়টি মহেশতলা থানায় জানানোর পর রাতে ছেলের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়। পুলিস জানিয়েছে, এরপর তাদের বেরিয়ে যেতে বলা হয়। মধুমিতা ছেলের কাছে থাকার আব্দার করেন। ওই সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁর উপর হামলা চালায় স্বামী। পুরো ঘটনাটি ঘটে ছেলের চোখের সামনে। ঘটনার পর হইচই হওয়াতে পড়শিরা যায়। খবর পেয়ে পুলিস গিয়ে মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা মধুমিতাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।