কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দুর্গাপুজোর জের কাটিয়ে আগামী সপ্তাহ থেকে বহু অফিসে পুরোদমে কাজ শুরু হয়ে যাবে। কাজেই রাস্তায় বাড়বে যাত্রী সংখ্যা। কিন্তু টালা ব্রিজ দিয়ে বাস চলাচল বন্ধের পর বিকল্প রুটে সুষ্ঠুভাবে বাস চলবে, এমন আশ্বাস দিতে পারছেন না মালিকরা। উল্টে, বিকল্প রুট নিয়ে আলোচনার দাবি তুলছেন তাঁরা। তাঁদের বক্তব্য, বিকল্প রুট মোটেই লাভজনক হচ্ছে না। তাই বহু বাস বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পরিস্থিতি বদলে মালিকদের সঙ্গে রুট ধরে ধরে আলোচনা দরকার। তবে, রাজ্যের আর্জি মতো চলতি সপ্তাহ থেকে নোয়াপাড়া থেকে ছাড়া ট্রেনের সংখ্যা কিছুটা বাড়াতে চলেছে মেট্রো রেল। ইতিমধ্যেই পুজোর আগে থেকে নোয়াপাড়া-কবি সুভাষ রুটে দু’জোড়া ট্রেন বাড়ানো হয়েছে।
বাস অপারেটর্স কো-অর্ডিনেশন কমিটির যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, টালা ব্রিজ দিয়ে বাস চলাচল বন্ধের জেরে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রায় ন’টি রুটের ৩৫০টি বাস পরিষেবা দিচ্ছে না। পরিস্থিতির মোকাবিলায় ‘নর্থ কলকাতা বাস-মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন’ নাম দিয়ে নতুন সংগঠন তৈরি করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি পরিবহণ দপ্তরের নজরে আনা হয়েছে। আমাদের দাবি, মালিকদের নিয়ে রুট ধরে আলোচনা করুক প্রশাসন। রুট নিয়ে আমাদের কিছু প্রস্তাব রয়েছে।
অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, টালা ব্রিজ সংক্রান্ত ব্যাপারে প্রশাসনের সঙ্গে দু’বার বৈঠক হয়েছে। কিন্তু সেখানে যা আলোচনা হয়েছে, বাস্তবে তা মানা হয়নি। তাতে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। বাসকর্মীরা অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ছেন। যাত্রীরাও বিরক্ত। জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিকল্প রুট লাভজনক হচ্ছে না। বেশি জ্বালানি পুড়ছে। ওইসব রুটে আগে থেকে যেসব বাস চলাচল করে, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা বাড়ছে। যানজট তৈরি হচ্ছে। আমাদের বক্তব্য, বিষয়টি নিয়ে মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হোক।
এদিকে, পুজোর আগে থেকেই কাজের দিনে ট্রেনের সংখ্যা বাড়িয়েছে মেট্রো রেল। মেট্রোর এক কর্তা বলেন, গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে আপ-ডাউন মিলিয়ে চারটি ট্রেন বাড়ানো হয়েছে। ডাউন লাইনের ট্রেনগুলি ছাড়ছে নোয়াপাড়া স্টেশন থেকে। নোয়াপাড়া থেকে আরও ট্রেন চালানো হবে। আগামী সপ্তাহেই সেই নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বর্তমানে ১১১টি ট্রেন ছাড়ে নোয়াপাড়া থেকে। নোয়াপাড়া-কবি সুভাষ রুটে আরও চার-পাঁচ জোড়া অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হতে পারে।
বাস অপারেটর্স কো-অর্ডিনেশন কমিটির যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, টালা ব্রিজ দিয়ে বাস চলাচল বন্ধের জেরে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রায় ন’টি রুটের ৩৫০টি বাস পরিষেবা দিচ্ছে না। পরিস্থিতির মোকাবিলায় ‘নর্থ কলকাতা বাস-মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন’ নাম দিয়ে নতুন সংগঠন তৈরি করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি পরিবহণ দপ্তরের নজরে আনা হয়েছে। আমাদের দাবি, মালিকদের নিয়ে রুট ধরে আলোচনা করুক প্রশাসন। রুট নিয়ে আমাদের কিছু প্রস্তাব রয়েছে।
অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, টালা ব্রিজ সংক্রান্ত ব্যাপারে প্রশাসনের সঙ্গে দু’বার বৈঠক হয়েছে। কিন্তু সেখানে যা আলোচনা হয়েছে, বাস্তবে তা মানা হয়নি। তাতে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। বাসকর্মীরা অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ছেন। যাত্রীরাও বিরক্ত। জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিকল্প রুট লাভজনক হচ্ছে না। বেশি জ্বালানি পুড়ছে। ওইসব রুটে আগে থেকে যেসব বাস চলাচল করে, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা বাড়ছে। যানজট তৈরি হচ্ছে। আমাদের বক্তব্য, বিষয়টি নিয়ে মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হোক।
এদিকে, পুজোর আগে থেকেই কাজের দিনে ট্রেনের সংখ্যা বাড়িয়েছে মেট্রো রেল। মেট্রোর এক কর্তা বলেন, গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে আপ-ডাউন মিলিয়ে চারটি ট্রেন বাড়ানো হয়েছে। ডাউন লাইনের ট্রেনগুলি ছাড়ছে নোয়াপাড়া স্টেশন থেকে। নোয়াপাড়া থেকে আরও ট্রেন চালানো হবে। আগামী সপ্তাহেই সেই নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বর্তমানে ১১১টি ট্রেন ছাড়ে নোয়াপাড়া থেকে। নোয়াপাড়া-কবি সুভাষ রুটে আরও চার-পাঁচ জোড়া অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হতে পারে।
