পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এই তিনটি ঘাটেই প্রতিমা জলে পড়া মাত্র তা তুলে পাড়ে এনে সরিয়ে ফেলার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। গঙ্গাদূষণ ঠেকাতে বছরকয়েক ধরে এমনটাই হয়ে আসছে। তবে তুলনায় ছোট ঘাটগুলিতে প্রশাসনের নজরদারি সেভাবে চোখে পড়েনি। বাগবাজার ঘাট থেকে কুমোরটুলি ঘাট পর্যন্ত গঙ্গার পাড়ে যেখানে সেখানে কাঠামো পড়ে থাকতে, এমনকী জলে ভাসতে দেখা গিয়েছে। ফুল, বেলপাতাও নির্দিষ্ট জায়গায় না ফেলে জলের কাছে ফেলা হয়েছে। জোয়ারে জলস্তর বাড়তে যা সহজেই নদীতে চলে যাবে।
প্রতিমা নিরঞ্জনের দায়িত্বে থাকা মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার বলেন, ওখানে কিছু স্থানীয় লোকজন দড়িতে কাঠামো বেঁধে রাখে। সেগুলি তুলে এনে ফের ব্যবহারও করা হয় বলে শুনেছি। তবে আমরা সবদিকেই নজর দিচ্ছি। গঙ্গার পাড়ে কোনও আবর্জনা থাকবে না। তিনি আরও জানান, বিজয়া দশমীর দিনেই প্রায় ১৬০০ প্রতিমা নিরঞ্জন হয়েছিল। বুধবার হয়েছে হাজারখানেক। আজ, শুক্রবার রেড রোডে দুর্গা প্রতিমার কার্নিভাল রয়েছে। মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, সরকারিভাবে প্রতিমা নিরঞ্জনের আজই শেষ দিন।