বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
তবে তিনি চিন্তিত আবহাওয়া নিয়ে। মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে যে অঝোর বৃষ্টি হয়ে চলেছে, তাতে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামীকাল দুর্গা কার্নিভাল। তিনি চান, সাড়া জাগানো কার্নিভাল হোক। বৃষ্টি কতটা বাধ সাধে, তা নিয়েই উদ্বিগ্ন তিনি। এ ব্যাপারে নিজের চেম্বারে মুখ্যসচিব রাজীব সিনহার সঙ্গে একান্ত আলোচনা সেরে নেন। মুখ্যসচিব তাঁকে বিজয়ার শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন। এছাড়া আসেন সস্ত্রীক স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, সস্ত্রীক রাজ্য পুলিসের ডিজি বীরেন্দ্র, কলকাতা পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা, রাজ্যের নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুরজিৎ করপুরকায়স্থ, প্রাক্তন ডিজি তথা মানবাধিকার কমিশনের সদস্য নাপরাজিত মুখোপাধ্যায়, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের এডিজি ডঃ রাজেশ কুমার প্রমুখ।
মন্ত্রীদের মধ্যে এসেছিলেন ডাঃ শশী পাঁজা, তপন দাশগুপ্ত, ইন্দ্রনীল সেন, সস্ত্রীক তাপস রায়, উজ্জ্বল বিশ্বাস, অরূপ রায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, নির্মল মাজি সহ আরও অনেকে। কলকাতা তো বটেই, হাওড়া, হুগলি, নদীয়া, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম থেকেও দলের নেতা, কর্মী, এমএলএ, এমপিরাও হাজির হন। মুখ্যমন্ত্রী সবার সঙ্গেই দেখা করেন। শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সবাইকেই মিষ্টি খাওয়ান। দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে এলাকা সম্পর্কে খোঁজ নেন। সকলের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নেন। সবাইকে দায়িত্ব নিয়ে এলাকায় নজরদারি ও দলীয় কাজকর্মে জোর দিতে নির্দেশ দেন। মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ববি (মেয়র ফিরহাদ হাকিম) বাইরে গিয়েছে। গঙ্গায় ভাসান চলছে, তার মধ্যে জোর বৃষ্টি হচ্ছে। যাতে জল দাঁড়ায় সেদিকে নজর রেখো। অবিরাম বৃষ্টির মধ্যে বিকেল থেকে কালীঘাটে মমতার সঙ্গে দেখা করতে আসা মানুষের কোনও বিরাম ছিল না।