বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এদিকে, বুধবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টিতে সল্টলেক, সেক্টর ফাইভ, নিউটাউন, রাজারহাট সহ বিভিন্ন এলাকায় জল জমে যায়। কৈখালি, হলদিরাম, চিনার পার্ক, করুণাময়ীর বিভিন্ন অংশে এদিন প্রবল বৃষ্টিতে জল দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। যদিও পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টানা বৃষ্টি হলে জল বিভিন্ন জায়গাতেই জমতে পারে। কিন্তু, ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তা নেমেও গিয়েছিল। তবে জল নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার কঙ্কাল চিত্র একেবারে সামনে চলে আসে। বিশেষ করে সল্টলেকের বিভিন্ন জায়গায় জল নামার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় বড় বড় গর্ত তৈরি হয়ে যায়।
এবিষয়ে বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুজোর আগে অত্যন্ত দায়সারাভাবে রাস্তাগুলি মেরামত করা হয়েছিল। তার প্রমাণ পুজোর পরই পাওয়া যাচ্ছে। যদিও পুরসভা এবিষয়ে এখনই কিছু বলতে চায়নি। তবে সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, বৃষ্টিতে পুজোর আগে ভালোভাবে কাজ করা যায়নি। পুজোর পরই পুরোদমে রাস্তা মেরামতের কাজ করা হবে। অন্যদিকে, বুধবারের টানা বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন জায়গায় সকাল থেকে জল জমে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট বিভাগকে প্রস্তুত করা হয় পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য। এক আধিকারিক বলেন, সকাল থেকেই পাম্প প্রস্তুত রাখা হয়েছে। অতিরিক্ত কর্মীও বিভিন্ন বরোতে মোতায়েন করা হয়েছে জরুরি ভিত্তিতে। তবে কোথাও কোনও পাম্প চালাতে হয়নি। তবে খালগুলির জল না নামলে পাম্প চালিয়েও কোনও কাজ হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন মেয়র পারিষদ দেবাশিসবাবু।
এদিকে, রাজারহাট গ্রামীণ এলাকাতেও প্রবল বৃষ্টির প্রভাব পড়েছে। রাজারহাট পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর কর বলেন, বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টির জল জমতে পারে বলে পাম্প প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে জ্যাংড়ার বিভিন্ন জায়গায়। তবে বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সেভাবে কোনও সমস্যা হয়নি। তবে সকাল থেকে প্রবল বৃষ্টিতে যে জল জমেছে, তা সন্ধ্যার মধ্যে নেমে যায়। অন্যদিকে, সেক্টর ফাইভেও কলেজ মোড় সহ বিভিন্ন জায়গায় জল জমে যায়। তবে কয়েকঘণ্টার মধ্যে সেই জল নেমে যায় বলেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে।