পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, জাতীয় রক্তদান দিবসকে সার্থক করার জন্য রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের হেডকোয়ার্টার্স স্বাস্থ্যভবনে ‘আইবিটি-১৯-১০৩৮’ ক্যাম্প কোডের একটি রক্তদান শিবির আয়োজিত হয়। রক্ত সংক্রান্ত বিষয়ে অন্যতম শীর্ষ সরকারি সংস্থা রাজ্য রক্ত সঞ্চালন পর্ষদ বা এসবিটিসি এই শিবিরের আয়োজন করে। শিবিরের রক্ত সংগ্রহের দায়িত্বে ছিল রাজ্যের সর্ববৃহৎ মানিকতলার সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাঙ্ক।
রক্তদানের শুরুতেই এক সহকারী স্বাস্থ্য অধিকর্তা পর্যায়ের আধিকারিক রক্ত সংগ্রহের শয্যায় শুয়ে সঙ্গে সঙ্গে তাঁর রক্ত সংগ্রহ করতে নির্দেশ দেন শিবিরে আসা টেকনোলজিস্ট এবং ডাক্তারকে। যা রক্তদানের ক্ষেত্রে করা বেআইনি—এমনই অভিযোগ। কারণ, দাতার অসুখবিসুখ, রক্তচাপ, আগেকার রোগ, কোনও অপারেশন হয়েছে কি না ইত্যাদি বেশ কিছু তথ্য সম্বলিত ফর্ম পূরণ করা এবং তাঁর পক্ষে রক্তদান নিরাপদ কি না জানার পরই স্বেচ্ছায় রক্তদান সম্ভব। অভিযুক্ত সরকারি কর্মীদের একাংশের দাবি, তাঁরাও আদর্শ নিয়ম মেনে তাই করতে বলেন অফিসারদের। এতেই নাকি চটে লাল হয়ে যান স্বাস্থ্যকর্তারা। তারপর সেদিনই সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাঙ্কের অধিকর্তা ডাঃ স্বপন সোরেনকে অবিলম্বে ঘটনাস্থলে উপস্থিত কর্মীদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলে চিঠি পাঠান যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা (রক্ত নিরাপত্তা) ডাঃ স্বপন সরকার। ডাঃ সোরেন শো-কজের চিঠি ধরান তিনজনকে। ব্যাপক ক্ষোভ ছড়ায় সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাঙ্কের কর্মিমহলে।