সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
ঘটনার পর গুরুতর জখম অবস্থায় ওই কর্মীকে বাইপাসের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মণীন্দ্র দত্তের পাল্টা দাবি, ওই বিজেপি কর্মী বারে মদ্যপান করছিলেন। সেটা নিয়েই স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে ঝামেলা বাধে। এরমধ্যে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।
এদিকে, এই ঘটনায় আনন্দপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বিজেপির পক্ষ থেকে। যদিও পুলিস দাবি করেছে, এটা রাজনৈতিক সংঘর্ষ বলে আমাদের জানা নেই। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্ত দু’জন আদালতে আত্মসমর্পণ করায় জামিন পেয়ে গিয়েছে।