হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
পুলিস হেফাজতে থাকা অভিযুক্ত আকাশকে এদিন নির্দিষ্ট সময়ে আলিপুর কোর্টে হাজির করা হয়। মুখ্য সরকারি আইনজীবী সৌরিণ ঘোষাল ধৃতের জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, কী কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটে, তার অনুসন্ধান করা দরকার। তাই ধৃতকে ফের হেফাজতে নেওয়া একান্তভাবে জরুরি। অন্যদিকে, তিনি বলেন, ধৃত যুবক প্রভাবশালী। তাই তিনি জামিন পেলে সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন। তাই তাঁর জামিনের আর্জি নাকচ করা হোক। অন্যদিকে, ওই যুবকের আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, সরকারপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অহেতুক জলঘোলা করছে। যার কোনও অর্থই হয় না। তাছাড়া পুলিস এখনও পর্যন্ত সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার জোরালো কোনও তথ্য কোর্টের কাছে পেশ করতে পারেনি। পুলিস বিষয়টি অন্য উদ্দেশ্যে বড় করে দেখাচ্ছে। দিব্যেন্দুবাবু বলেন, এই ধরনের মামলা ভূরি ভূরি রয়েছে। সেই সমস্ত মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে কেন পুলিস অতিরিক্ত উৎসাহ দেখাচ্ছে না? যদিও সরকারি আইনজীবী এর আপত্তি করে বলেন, প্রতিটি মামলাতেই পুলিস গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে থাকে। তাই এই ধরনের অভিযোগ অর্থহীন। উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক মামলার নথিপত্র ও কেস ডায়েরি (সিডি) খতিয়ে দেখে অভিযুক্তকে শর্তাধীন জামিনে মুক্তি দেন।