বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৯ সালে মমতার উদ্যোগে ডানকুনি ইঞ্জিন নির্মাণ কারখানার শিলান্যাস হয়েছিল। ২০১৬ সালে দীর্ঘ টালবাহানার পর এখানে উৎপাদন শুরু হয়। বর্তমান সময়ে ইলেকট্রিক ইঞ্জিন তৈরির এই লোকোমোটিভের নিজস্ব হিসাবে সেই অর্থবছরে ১২টি ইঞ্জিন তৈরি হয়েছিল। পরের দু’টি অর্থবর্ষে যথাক্রমে ২৫ ও ২৮টি ইঞ্জিন তৈরি হয়। আর বর্তমান অর্থবর্ষেই কারখানা তাদের শততম ইঞ্জিন তৈরি করে ফেলল। মাসে গড় হিসাবে এখান থেকে তিনটি ইঞ্জিন তৈরি হয়। প্রত্যেক ইঞ্জিন নির্মাণে প্রায় ৯ কোটি টাকা খরচ হয়। এই কারখানায় বর্তমানে প্রায় সাড়ে তিনশো জন নানাস্তরের কর্মী-অফিসার আছেন। এদিন শততম ইঞ্জিনের যাত্রা শুরুকে কেন্দ্র করে তাঁদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গিয়েছে।