বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহের প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হন শিবানীদেবী। এরপর তাঁকে দিন চারেক আগে স্থানীয় বিশ্বনাথপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বারাসত জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসারত অবস্থায় শনিবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর এলাকায় তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত তিন দিনে এই এলাকায় দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। গ্রামের সিংহভাগ মানুষ জ্বরে আক্রান্ত। পঞ্চায়েতের তরফে ডেঙ্গু প্রতিরোধে তেমন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
অন্যদিকে,বনগাঁ মহকুমার বনগাঁ, বাগদা,গাইঘাটা, চাঁদপাড়া এলাকায় বহু মানুষ জ্বরে আক্রান্ত। এরমধ্যে গাইঘাটার জলেশ্বর, ধর্মপুর ও ঘোজা এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। ইতিমধ্যে ঘোজা ও গোপালনগর এলাকায় জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দুই মহিলার মৃত্যু হয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ডেঙ্গুর আতঙ্ক এলাকায় চরম আকার ধারণ করেছে। কিন্তু প্রশাসনের তরফে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্লিচিং, মশা মারার তেল সহ অন্যান্য সামগ্রী ছড়ানো হচ্ছেনা। গাইঘাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গোবিন্দ দাস বলেন, এলাকায় ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। আমরা মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য সমস্ত রকম পদক্ষেপ নিচ্ছি।