কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এরপরই সেপ্টেম্বর মাসে শুরু হয়ে যাবে রাজ্য বিজেপির সাংগঠনিক নির্বাচন প্রক্রিয়া। যা পরিচালনার জন্য স্টেট রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আগামী মাস থেকেই শুরু হবে বুথ ও মণ্ডল সভাপতি নির্বাচন। একমাসের মধ্যে ৭৭ হাজারের বেশি বুথ এবং ১ হাজার ১০০ মণ্ডলের সভাপতি নির্বাচন সারতে হবে পদ্ম শিবিরকে। তারপরই অক্টোবর মাসে শুরু হয়ে যাবে জেলা সভাপতি নির্বাচন। এই মুহূর্তে রাজ্য বিজেপিতে মোট ৩৮টি সাংগঠনিক জেলা রয়েছে। প্রত্যেকটির সভাপতি নির্বাচন শেষ করতে হবে। নয়া সভাপতিরা প্রদেশ প্রতিনিধি মনোনীত করবেন। যাঁদের হাতে থাকবে বিজেপির পরবর্তী রাজ্য সভাপতিকে নির্বাচন করার ভোটাধিকার। সূত্রের দাবি, গত বছরই রাজ্য সভাপতি হিসেবে দিলীপ ঘোষের প্রথম দফার মেয়াদ শেষ হয়েছিল। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের জন্য জাতীয় ও রাজ্যস্তরের সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধ রেখেছিল কেন্দ্রীয় বিজেপি। উল্লেখ্য, সংবিধান অনুসারে তিন বছর করে মোট দু’দফায় ছয় বছর বিজেপি সভাপতির কার্যকালের মেয়াদ থাকে। ২০১৫ সালে দিলীপবাবু সভাপতি পদে বসেছিলেন। সূত্রের দাবি, দিলীপ ঘোষের ফের সভাপতি হওয়া প্রায় পাকা। নয়া সভাপতি পশ্চিমবঙ্গ থেকে জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য চয়ন করবেন। জাতীয় সভাপতি নির্বাচনে যাঁদের ভোটাধিকার থাকবে। পরিকল্পনা অনুসারে আগামী ডিসেম্বর মাসে সর্বভারতীয় সভাপতি জগতপ্রকাশ নাড্ডা দায়িত্ব নেবেন।