বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
রায়দিঘির কৌতলায় একটি ক্লাবের পরিচালনায় বৃষ্টির আগমনে এই বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিকাল থেকে তোড়জোড় করে তৈরি করা হয় বিয়েবাড়ির প্যান্ডেল। ক্লাবের ছেলেরাই কয়েকদিন ধরে খুঁজে দুটি ব্যাঙ জোগাড় করে। পাত্রী শুভশ্রীকে কৌতলার খাল পাড়ে পাওয়া গেলেও পাত্র রাজকে আনতে কিছুটা দূরে যেতে হয় তাদের। শুক্রবার সন্ধের পর রীতিমতো ঢাক-বাজনা বাজিয়ে পাত্র রাজকে আনা হয় কৌতলা বারোয়ারি সঙ্ঘের মাঠে তৈরি বিয়ের মণ্ডপে। প্রচলিত সব রীতি মেনে পুরোহিতের মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে মালাবদল থেকে সিঁদুর দান করে বিয়ে দেওয়া হয় দুই ব্যাঙের। তবে শুধু বিয়ে দেখা নয়, কৌতলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বরযাত্রীদের জন্য পাত পেড়ে খিচুড়ি খাওয়ানোর ব্যবস্থাও করে ক্লাবের ছেলেরা। এমনকী বরযাত্রী থেকে শুরু করে কন্যাপক্ষের বিনোদনের জন্য নাচগানের আয়োজন করা হয় রাতে বিয়ের অনুষ্ঠানের শেষে। এই প্রসঙ্গে ক্লাবের সদস্যরা বলেন, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির দেখা মিললেও দক্ষিণবঙ্গে দেখা নেই। ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হয়, তাই বিয়ের আয়োজন গ্রামে। নিজেরাই রাজ-শুভশ্রী নাম দিয়েছি। সব রীতি মেনেই বিয়ের আয়োজন করি। প্রায় ৪০০ জনের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। আমাদের আশা, খুব তাড়াতাড়ি বৃষ্টি নামবে দক্ষিণবঙ্গে।