বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, একবালপুর এলাকার এক বাসিন্দার ঋণের প্রয়োজন ছিল। কিছুদিন আগে তিনি একটি ফোন পান। তাঁকে বলা হয়, সহজেই ঋণ পাইয়ে দেওয়া হবে। এই আশ্বাস পেয়ে তিনি যোগাযোগ করেন ওই প্রতারক চক্রের সঙ্গে। তাঁর কাছ থেকে সমস্ত কাগজপত্র নেওয়া হয়। বলা হয়, ছ’ লক্ষ টাকা ঋণ পাইয়ে দেওয়া হবে। এরপর প্রসেসিং ফি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অজুহাতে ধাপে ধাপে তারা টাকা নিতে শুরু করে। সবমিলিয়ে অভিযোগকারীর কাছ থেকে এক লক্ষর বেশি টাকা নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরেও ঋণ পাননি অভিযোগকারী। বারবার অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও বিভিন্ন অজুহাতে তাঁকে ঘোরানো হয় বলে জানা গিয়েছে। এরপরই তিনি একবালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। তার ভিত্তিতেই পুলিস প্রতারণা, ষড়যন্ত্র সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে। জানা যায়, একটি চক্র গড়ে এই প্রতারণা চালানো হচ্ছে। যাতে রয়েছে আটজন। বিভিন্ন ব্যক্তিকে ফোন করে তারা একই কায়দায় টাকা হাতিয়েছে। যা জমা পড়েছে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে। পরে তা এটিএম কার্ড দিয়ে তুলে নেওয়া হয়েছে। সেই সূত্রের ভিত্তিতে পুলিস অভিযুক্তদের সম্বন্ধে তথ্য জোগাড় করে। তারপর তাদের চিহ্নিত করা হয়। বৃহস্পতিবার সকলকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযুক্তদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ব্যাঙ্কের ভুয়ো কাগজপত্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামগ্রী। কত টাকা তারা প্রতারণা করেছে, তা জানার চেষ্টা হচ্ছে।