বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
কেএমডিএ’র চেয়ারম্যান তথা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, পোস্তা উড়ালপুলের তিনটি গার্ডার খোলা অবস্থায় আছে। যাতে পড়ে গিয়ে বিপদ না হয়, তার জন্য সেই গার্ডার তিনটি খুলে ধাপায় ফেলে দেওয়া হবে। রাতের দিকে এই কাজ হবে। এর জন্য পুলিস জানতে চাইছে, কতদিন রাস্তা বন্ধ করতে হবে, কোন রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তার জন্য পুলিসের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। ব্রিজটি রাখা হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন কমিটির। আমরা তা জানতে চেয়েছি। পূর্তদপ্তরের আগে ফাইল ছিল, তারা কেএমডিএ’র কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে। কেএমডিএ’র ইঞ্জিনিয়ার ও বিশেষজ্ঞরা খোলা গার্ডার খুলে ফেলার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ পোস্তা উড়ালপুল ভেঙে পড়েছিল। ওই ঘটনায় ২৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়। বহু মানুষ আহত হন। তিন বছরের বেশি হয়ে গেলেও এখনও ভাঙা অবস্থাতেই পড়ে রয়েছে পোস্তা উড়ালপুল। উড়ালপুলটির ভবিষ্যৎ কী, তা ঠিক করার জন্য খড়্গপুরের আইআইটিকে দায়িত্ব দেওয়া হলেও তারা পরিষ্কার করে বলেনি। ফলে ধন্দে পড়েছে রাজ্য সরকার। এখন কেএমডিএর ব্রিজ অ্যাডভাইসরি কমিটির বিশেষজ্ঞরা ব্রিজটির অবস্থা খতিয়ে দেখছেন। ওই কমিটির বিশেষজ্ঞরা ব্রিজের বিপজ্জনক অংশ খুলে ফেলার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে রাজ্যেরক পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, মানুষের আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। ম্যাকিনটস-বার্ন সংস্থার তরফেও ব্রিজটির অবস্থা খতিয়ে দেখা হবে।