বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
আদালত ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় ওই তিন অভিযুক্ত গ্রেপ্তারের পরই বিচারক ধৃতদের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। জেলে অভিযোগকারিণী টিআই প্যারেডে তিনজনকে শনাক্তও করেন। এমনকী ওই মহিলা বক্সার আলিপুরের একজন বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে গোপন জবানবন্দিও দেন। সেখানে ঘটনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ উঠে আসায় পুলিস ধৃতদের জেল হেফাজত থেকে পুলিস হেফাজতে পাওয়ার আবেদন জানায়। সেই আবেদন আদালত মঞ্জুরও করে। ধৃতদের হেফাজতে পাওয়ার পরই পুলিস তাদের নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে। শুধু তাই নয়, হেফাজতে পাওয়ার পর পুলিস তাদের কাছ থেকে আরও কিছু তথ্য পায়। সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখার পরই পুলিস এদিন আদালতের কাছে ওই চার্জশিট পেশ করে। এদিন ধৃতদের কোর্টে হাজির করা হলে বিচারক ধৃতদের জামিন নাকচ করে দিয়ে তাদের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। সরকারি আইনজীবী জানান, ঘটনার দিন ওই মহিলা পুলিসে লিখিত অভিযোগ জানানোর পরই এক ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণ বন্দর থানার পুলিস ওই তিন যুবককে গ্রেপ্তার করে।