আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
ওই আসনে নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন আইনজীবী শান্তিরঞ্জন দাস। ৩০ এপ্রিল ছিল তা স্ক্রুটিনি করার দিন। যথাসময়ে তিনি জেলাশাসকের সামনে হাজির হলে তাঁকে বলা হয়, যেহেতু তিনি বর্তমানে দিল্লির বাসিন্দা, সেখানকার নজফগড় বিধানসভা ক্ষেত্রের ভোটার, তাই তাঁকে সেখানকার কোনও এসডিও পর্যায়ের অফিসারের কাছ থেকে সার্টিফিকেট আনতে হবে। যা না পাওয়ায় তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
এদিন তাঁর হয়ে আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য আদালতকে জানান, ভারতের যে কোনও নাগরিক যে কোনও জায়গায় ভোটে দাঁড়াতে পারেন। যদি ভোটার তালিকায় তাঁর নাম থাকে। ওই বিধানসভা ক্ষেত্রের ভোটার তালিকায় মামলাকারীর নাম রয়েছে, সেই নথির প্রতিলিপি জেলাশাসককে দেখানো হয়। এমনকী নির্বাচন সংক্রান্ত ডিজিটাল তথ্য কম্পিউটারে খুঁজলে নিমেষে দেখা যাবে, তিনি সেখানকার ভোটার। তা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট জেলাশাসক ও এসডিও সার্টিফিকেট জমা করার দাবিতে অনড় থেকে মনোনয়নপত্রটি বাতিল করে দেন।
শান্তিরঞ্জনবাবুর আইনজীবী এদিন জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে তা প্রমাণ হয়ে যাবে। তাই ওই আসনের নির্বাচন বাতিল করার জন্য আদালতের কাছে আর্জি জানানো হয়েছে।