উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পরে মান্নান-সুজনরা বলেন, পরিতাপের বিষয় যে মুখ্যমন্ত্রী রাজু হালদারের এই খুনের ঘটনাকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনতে চাননি। রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে তাঁর এহেন আচরণ নজিরবিহীন ও পক্ষপাতদুষ্ট। সেই কারণে তৃণমূলের চাপে পুলিস খুনিদের গ্রেপ্তার পর্যন্ত করছে না। উল্টে রাজুর পরিবার ও পরিচিতদের হুমকি দিচ্ছে। এই ঘটনার কথা বিধানসভার আসন্ন বাদল অধিবেশনে তুলে ধরা হবে। উল্লেখ্য, রাজ্যে রাজনৈতিক হানাহানি বন্ধের লক্ষ্যে বাম ও কংগ্রেসের যৌথ পরিষদীয় দল আজ, মঙ্গলবার সন্দেশখালিতে যাচ্ছে। সেখানে সম্প্রতি হিংসার বলি হওয়া দুই বিজেপি এবং একজন তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে তারা যাবে শান্তির বার্তা দিতে।