বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অন্যদিকে, এদিন পুরসভার পরিবেশ দপ্তরের একটি বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠান ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপন বিষয়ক টাস্ক ফোর্সের একটি বৈঠক হয়। পুরসভার মেয়র পারিষদ (পরিবেশ) রহিমা বিবি (মণ্ডল) বলেন, আমরা পরিবেশ দিবসের অনুষ্ঠান উপলক্ষে এদিন ১১ নম্বর ট্যাঙ্কে বৃক্ষ রোপণ করেছি। সেখানে স্কুল পড়ুয়ারাও ছিল। চটের ব্যাগও দেওয়া হয়। পরে স্কুলে স্কুলে মেহগনি গাছের চারা পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধাননগর, আসানসোল ও দুর্গাপুরে পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে কঠিন বর্জ্য আলাদা করা ব্যবস্থা চালু হবে। এরপর সেখান থেকে সেই বর্জ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা হবে। বর্জ্য থেকে সারও তৈরি করা হবে। এজন্য বাড়ি বাড়ি থেকেই আলাদাভাবে বর্জ্য সংগ্রহ করা হবে। অন্যান্য পুরসভায় বর্জ্য আলাদা আলাদা বালতিতে নেওয়ার প্রক্রিয়া চালু হলেও এই ধরনের প্রক্রিয়া রাজ্যে প্রথম হবে। ঠিক হয়েছে, বিধাননগর পুরসভায় এই ব্যবস্থা চালু করবার আগে ব্লকের বাসিন্দা ও হোটেল, রেস্তরাঁগুলির সঙ্গে বৈঠক হবে। আগামী আগস্টের মাঝামাঝি এটা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে।
এদিকে, সোমবার পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে বেশিরভাগ কাউন্সিলার অনুপস্থিত থাকার পর মঙ্গলবার পুরসভা ছিল খানিকটা শুনশান। মেয়র সব্যসাচী দত্ত এদিনও দপ্তরে আসেননি। ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায় এলেও পরিবেশ দপ্তরের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য কিছুক্ষণ থেকে বেরিয়ে যান। অন্যদিকে, এ বছরের শুরুর দিকে বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলারদের সঙ্গে বৈঠক করে এলাকায় কোন কাজগুলি করা দরকার তার ডিপিআর পাঠাতে বলেছিলেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। রাস্তা, আলো ও জল বিভাগকে এই নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, আলো ও জল বিভাগের সেই কাজ এখনও শুরু হয়নি।