উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
এদিকে, যুবকের বাইকটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় থানায়। সেখানে সেটির নম্বর ট্র্যাক করে জানা যায়, ওই যুবকের নাম দীপ মণ্ডল। ২১ বছর বয়সি যুবকের বাড়ি সোনারপুরের অন্তর্গত মুকুন্দপুরের গোপালনগরে। সেখান থেকেই নম্বর পেয়েই কৌশিকবাবু যুবকের পরিজনকে ফোন করেন। তাঁরা চলে আসেন হাসপাতালে। এদিকে, দীপকে ওই হাসপাতাল থেকে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সিটি স্ক্যান, এক্স-রে সহ অন্যান্য চিকিৎসার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে এসএসকেএমে স্থানান্তর করে। দীপের বন্ধু সৌরভ চক্রবর্তীর কথায়, সকালে তাঁর বন্ধুর চোয়ালে অস্ত্রোপচার হয়েছে। চোখের নীচে হাড় ভেঙেছে। পায়ের বুড়ো আঙুল বাদ গিয়েছে। কিন্তু কীভাবে দুর্ঘটনাটি ঘটল, দীপের মনে নেই। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে গল্পগুজব করে সে বাড়ি ফিরছিল। এদিকে, দীপের বাবা সুরজ মণ্ডলের কথায়, ওই সার্জেন্টের জন্য তাঁর একমাত্র সন্তান প্রাণে বেঁচে গিয়েছে। তিনি সময়মতো না এলে সবশেষ হয়ে যেত। পড়াশোনা শেষে চাকরি করছেন দীপ। সোমবারও তাঁর একটা নতুন জায়গায় ইন্টারভিউ ছিল। এদিকে পুরো ঘটনা নিয়ে গড়িয়া ট্রাফিক গার্ডের ওই সার্জেন্টের বক্তব্য, আমার যা কর্তব্য, সেটাই করেছি।