উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জয়ন্ত ঘোষ বলেছেন, জলাভূমি ভরাট হচ্ছে বলে আমিও খবর পেয়েছি। আমি এই নিয়ে মৎস্য দপ্তর ও থানায় অভিযোগ করেছি। জলাভূমি ভরাট কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। এই নিয়ে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নেব। তিনি বলেন, মৎস্য দপ্তরের অফিসাররা এই জলাভূমি পরিদর্শন করে রিপোর্ট দেবেন। তারপর আমরাও থানায় এই নিয়ে এফআইআর করব।
সাঁকরাইল স্টেশনের কাছেই এই জলাভূমিটি ধীরে ধীরে ভরাট করা হচ্ছে। এই নিয়ে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। তাঁদের বক্তব্য, জলাভূমিটি দু’দিক থেকে রাবিশ, নোংরা-আবর্জনা ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। যেভাবে ভরাট হতে শুরু করেছে তাতে কিছুদিনের মধ্যে তা সম্পূর্ণ ভরাট হয়ে যাবে। স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, কোনও প্রোমোটারি চক্র এই জলাভূমি ভরাটের চক্রান্তের সঙ্গে যুক্ত। তা না হলে প্রকাশ্যে কীভাবে জলাভূমি ভরাট হয়ে যাচ্ছে? যদিও অন্য অংশের বক্তব্য, রাজনৈতিক মদতপুষ্ট কিছু লোক এই জলাভূমিটি ভরাট করার পিছনে কাজ করছে। স্থানীয় লোকজনের বক্তব্য, এই এলাকার নিকাশি নালাগুলি এই জলাভূমিতে গিয়ে পড়ে। ফলে বর্ষায় এই এলাকায় জল নিকাশির একটি বড় মাধ্যম এই জলাভূমি। কিন্তু, তা ভরাট হয়ে গেল আগামী বর্ষায় এই এলাকা ভাসার আশঙ্কা আছে। এমনিতেই এই এলাকা নিচু হওয়ায় বর্ষায় জল জমে যায়। এই জলাভূমি ভরাট হলে এই এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়বে।