উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
যে সমস্ত ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে এক থেকে তিনটি বুথ রয়েছে, সেখানে হাফ সেকসন অর্থাৎ কেন্দ্রীয় বাহিনীর চারজন জওয়ান থাকবেন। যেখানে চারটি বা পাঁচটি বুথ রয়েছে, সেখানে থাকবেন এক সেকশন অর্থাৎ আটজন জওয়ান। যে সমস্ত ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ছয় বা সাতটি বুথ রয়েছে, সেখানে দেড় সেকসন অর্থাৎ ১২ জন জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে। আট বা ন’টি বুথ সম্বলিত ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলিতে দুই সেকসন অর্থাৎ ১৬ জন করে জওয়ান রাখা হবে। কোনও ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ১০ বা ১১টি বুথ থাকলে, সেখানে তিন সেকসন অর্থাৎ ২৪ জন করে জওয়ান মোতায়েন করা হবে। তবে ১২ বা ১৪টি বুথ রয়েছে এমন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে সাড়ে তিন সেকসন বা ২৮ জন জওয়ান থাকবে।
কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াও প্রতি বুথে লাঠিধারী ন্যূনতম এক থেকে সর্বাধিক তিনজন হোমগার্ড থাকবেন। মূলত ভোটারদের লাইন ঠিক করার কাজ করবেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে, দিনের শুরুতে প্রথমে হোমগার্ড মোতায়েন করা হবে। ভোট চলাকালীন কোনও কারণে তাঁরা ক্লান্ত হয়ে পড়লে, কনস্টেবল বা এনভিএফ মোতায়েন করা হবে।
লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৪৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াও ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলির বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ২৯১ জন ইন্সপেক্টর, ১২৬৫ জন সাব ইন্সপেক্টর, ২৩৩০ জন সশস্ত্র পুলিস (কনস্টেবল বা হোমগার্ড অথবা এনভিএফ মিলিয়ে), টিয়ার গ্যাস সহ ২০০ হোমগার্ড বা কনস্টেবল, ২৭০৭ জন লাঠিধারী পুলিসকর্মী মোতায়েন করা হবে। পাশাপাশি, ৫৮২ জন মহিলা কনস্টেবল মোতায়েন করা হবে।
এছাড়াও ভোটের দিন কলকাতা শহরে হিংসাত্মক ঘটনা রুখতে ক্যুইক রেসপন্স টিম, হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড, স্ট্যাটিক সার্ভেলেন্স টিম, সেক্টর মোবাইল, আরটি মোবাইল, ফ্লাইং স্কোয়াড, থানার স্ট্রাইকিং ফোর্স, ডিস্ট্রিক্ট স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন করা হবে। মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলিতে চালানো হবে ‘নাকা’ চেকিং।