বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
একইসঙ্গে নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষও এবার তথ্যপ্রযুক্তি তালুকের সমস্ত বহুতল থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করার কথা এদিন ঘোষণা করেছে। প্রতি একদিন অন্তর এই কাজ করা হবে বলে নবদিগন্তের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি যারা নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষের হাতে ময়লা তুলে দেবে না, তাদের ক্ষেত্রে কিছু নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। তারা কাকে ময়লা দিচ্ছে, সেই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে কে কত পরিমাণ জঞ্জাল প্রতিদিন সৃষ্টি করছে এবং ব্যবস্থাপনার জন্য অন্যকে দিচ্ছে, সেবিষয়েও বিস্তারিত তথ্য নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। তবে এদিনের বৈঠকে নবদিগন্তের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, তথ্যপ্রযুক্তি তালুকের বিভিন্ন ব্যবসায়িক বহুতল সংস্থাগুলি যাদের হাতে এই শুকনো বর্জ্য তুলে দেয়, তারা সেগুলিকে যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনা করছে না। সেই বর্জ্য থেকে তারা দামী জিনিসগুলি নিয়ে বাকি সামগ্রী তথ্যপ্রযুক্তি তালুকেরই কোনও ফাঁকা জায়গায় ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। এটা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে যে সংস্থাকে শুকনো বর্জ্য দেওয়া হচ্ছে, তারা যাতে সেগুলি সব নিয়ে যায় এবং যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনা করে— সেটি নিশ্চিত করতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলিকেও। এবিষয়ে নজরদারির জন্যই অডিটও করা হবে।
এদিন নবদিগন্তের চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন জানিয়েছেন, এরকম একটি আলোচনার অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল। কারণ শিল্পতালুক এলাকাতে শুকনো বর্জ্যের পরিমাণ সব থেকে বেশি হয়ে থাকে। সেই কারণে এখানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে আরও শক্ত হাতে মোকাবিলা করা দরকার। তবে এদিনের বৈঠকে সব স্টেক হোল্ডারদের পক্ষ থেকেই আমাদের সহায়তা করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। ফলে আগামী দিনে শিল্পতালুক এক নতুন দিগন্ত দেখতে পারবে বলেই আশা করছি।