বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এছাড়াও নির্দিষ্ট ধারার মামলাতে আরও ছ’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে কমিশনারেটের এক কর্তা জানান। এছাড়াও কমিশনারেট এলাকায় জামিন অযোগ্য অপরাধ রয়েছে ২৪৬ জনের বিরুদ্ধে। যার মধ্যে ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে ১ জানুয়ারির আগের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা’ রয়েছে। ১ জানুয়ারির পর থেকে ৮১ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় ‘গ্রেপ্তারি পরোয়ানা’ রয়েছে। কমিশনারেটের কর্তা জানান, ভোটের প্রাক্কালে এই অভিযান লাগাতার চলবে। আপাতত ‘গ্রেপ্তারি পরোয়ানা’ রয়েছে এরকম ২৫ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধেও করা হবে। তবে কমিশনারেট এলাকায় একটাই স্বস্তির বিষয় সোমবার সারাদিন ধরপাকড় চালিয়েও, কোথাও থেকে অস্ত্র, গুলি, বোমা, বিস্ফোরক বা এরকম কোনও সামগ্রী উদ্ধার হয়নি।
কমিশনারেট এলাকায় ২৩টি জায়গায় নাকা চেকিং শুরু করা হয়েছে। মোটর ভেহিকেলস্ আইন ভাঙার অভিযোগে ৮৪৫ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। কমিশনারেট সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, আগাম সতর্কতামূলকভাবে যে ১৫১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তার মধ্যে সর্বাধিক ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বাগুইআটি থানা এলাকা থেকে। এছাড়াও এয়ারপোর্ট থানা এলাকা থেকে ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কমিশনারেটের কর্তা জানান, বাগুইআটি, নিউটাউন এবং এয়ারপোর্ট থানাকে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। ওই এলাকায় অপরাধীদের উপর নজরদারির পাশাপাশি প্রত্যেকদিন এলাকায় নজরদারি বাড়াতে নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
কমিশনারেটের একটি সূত্রের দাবি, এখনও পর্যন্ত যা অভিযান করা হয়েছে তাতে সেভাবে কোনও অস্ত্র বা বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়নি। কিন্তু, এখনও বিভিন্ন সূত্র মারফত এলাকায় অস্ত্র বা বোমা ঢোকার খবর প্রত্যেকদিনই পুলিসের কাছে আসছে। সেবিষয়েও বিভিন্ন জায়গায় নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। বাগুইআটি এবং নিউটাউন-রাজারহাটের একাংশের জন্য অতিরিক্ত নজরদারিও রাখা হচ্ছে বলে কমিশনারেটের কর্তা জানান। এছাড়া সল্টলেকের মধ্যে বিধাননগর দক্ষিণ থানা এলাকার উপরও অতিরিক্ত নজরদারি রাখা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।