বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
কমিশন সূত্রে খবর, এদিন কমিশনের দপ্তরে যে বৈঠক হয়েছে, সেখানে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক একাধিক জেলায় বাসের সংখ্যা কম থাকার কথা জানিয়েছেন। সেই জেলাগুলির মধ্যে রয়েছে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং বীরভূম। একইসঙ্গে কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় মিনিবাস কম থাকার বিষয়টিও উল্লেখ করেছেন। ভোটের জন্য যাতে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাস থাকে, সেই নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। যেসব জেলায় বাসের সংখ্যা কম, তার পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে বাস পাঠানো হবে বলে এদিনের বৈঠকে প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে। যেমন, পুরুলিয়ার জন্য বাস পাঠানো হবে আসানসোল থেকে। কোচবিহার বা আলিপুরদুয়ারের জন্য বাস যাবে শিলিগুড়ি থেকে। বৈঠক প্রসঙ্গে পরিবহণ দপ্তরের এক কর্তা বলেন, কোথায় কত বাস লাগবে, তা এখনও কমিশন জানায়নি। প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে মাত্র। তবে, কেন্দ্রীয় বাহিনী এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাবে সরকারি বাসে। সেই মতো সরকারি বাস দেওয়া হবে।
এদিন কলকাতা পিভিডি’র অফিসাররা আবার বাস মালিক সংগঠনগুলির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকের পর জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কলকাতার দু’টি লোকসভা আসনের জন্য কত বাস লাগতে পারে, তার হিসেব দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। তার মধ্যে কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের জন্য ১২৫টির বেশি বাস এবং কলকাতা উত্তরের জন্য ২৮৪টির বেশি বাস রিক্যুইজিশন করবে পিভিডি। বাসের ভাড়া মালিকদের ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। বৈঠকে আমরা বাসের ভাড়া বৃদ্ধির দাবি করেছি। সেই দাবিতে আজ, মঙ্গলবার কমিশন ও পরিবহণ দপ্তরে চিঠি দেওয়া হবে। ভোটের জন্য নেওয়া বাসের ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছে অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতি। পিভিডির এক কর্তা বলেন, যেসব বাস রিক্যুইজিশন করা হবে, তার যাবতীয় তথ্য ‘সুগম’ অ্যাপে আপলোড করে দেওয়া হবে।