পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
স্থানীয়দের অভিযোগ, সামনে মাধ্যমিক পরীক্ষা তো রয়েছেই, এছাড়াও ইতিমধ্যেই শুরু হচ্ছে দিল্লি বোর্ডের পরীক্ষা। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দু’দিনের প্রতিযোগিতা ছিল। সেই খেলার জন্য ফিডার রোডে দেওয়ানপাড়া মাঠসহ ফিডার রোড, রথতলা মোড়, সিন্ধু স্টোর্স মোড়, নীলগঞ্জ রোড প্রভৃতি একাধিক জায়গা মাইকে ভরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এমন জোরে মাইক বাজানো চলছে, তাতে কান পাতা দায়। মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতেই পারছে না। দরজা জানালা বন্ধ করলেও মাইকের বিকট শব্দ ঠেকানো যায়নি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শুধু যে পরীক্ষার্থীরা নাকানিচোবানি খাচ্ছে তা নয়, বেলঘরিয়া হাইস্কুল, মহাকালী বিদ্যালয়, ভৈরব গাঙ্গুলি কলেজ, রথতলা মঙ্গেশ্বর গার্লস হাইস্কুল সহ অনেকগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও আছে। মাইকের জেরে সেখানকার পঠন-পাঠনেও সমস্যা হচ্ছে। সকলেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শুক্রবারও সুরাহা মেলেনি। ফলে, দু’দিন ধরে শহরের মানুষ অতিষ্ঠ। স্থানীয়দের দাবি, খেলা হতেই পারে। কিন্তু, মাইকের ব্যবহার কম হলেই এই সমস্যা হত না। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান গোপাল সাহা বলেন, এলাকার মানুষ আমার কাছে মাইক বাজানোর অভিযোগ করেছেন। খেলাকে কেন্দ্র করে শহরের একাধিক জায়গায় মাইক লাগানো অবশ্যই ঠিক হয়নি। অভিযোগ পাওয়ার পরই আমি বিষয়টি নিয়ে উদ্যোক্তাদের জানিয়েছি। মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে এই ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। আমি ওদের বলেছি, যেখানে খেলা হচ্ছে সেখানে প্রয়োজন মতো মাইকের ব্যবহার হোক।