শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এই বৃষ্টির ফলে সিউড়ি সদর হাসপাতাল চত্বরে জল জমে রয়েছে। হাসপাতালে ঢোকার মুখেও জল জমেছে। নতুন বিল্ডিং যাওয়ার রাস্তাতেও জল জমে রয়েছে। এমনিতেই অল্প বৃষ্টিতে এই এলাকায় জল জমে যায়। যাতায়াতে সমস্যায় পড়ছেন রোগী, পরিজন থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে জল জমছে। রাস্তাঘাটে গর্তগুলিতে জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় আরও সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাসস্ট্যান্ড থেকে চৈতালি মোড় যাওয়ার মূল রাস্তার অবস্থা অত্যন্ত বেহাল। মাঝেমধ্যে এমন গর্ত হয়ে গিয়েছে যে সকলেই সমস্যায় পড়ছেন। পুরকৃর্তৃপক্ষের দাবি, এই রাস্তা দেখভালের দায়িত্ব পূর্তদপ্তরের। কিন্তু তারা রাস্তা সারাই না করায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দুবরাজপুরের বেশকিছু ওয়ার্ডে জল জমে থাকার অভিযোগ তুলছেন বাসিন্দারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এনিয়ে অনেকেই সরব হয়েছেন।
সিউড়ি শহরে বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার উপর নির্মাণসামগ্রী, কাঠের গুঁড়ি সহ নানা জিনিসপত্র রাখা হচ্ছে। ফলে চলাচলের রাস্তা সংকীর্ণ হচ্ছে। শহরের বাসিন্দা দীপ্তেশ দে বলেন, কলেজ রোড থেকে শুরু করে চাঁদনিপাড়া, বাজারপাড়া, লালকুঠিপাড়া সবদিকেই একই অবস্থা। বালি, পাথর সব রাস্তার উপরই পড়ে আছে। এক-দু’দিন নয়। দিনের পর দিন একই পরিস্থিতি চলছে। এভাবেই তো রাস্তাগুলি দখল হয়ে যাচ্ছে। পুরসভার চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় বলেন, নিকাশি নালা পরিষ্কার নিয়মিত হচ্ছে। মূল নালাটা পরিষ্কার করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছি। পুজোর আগে কাউন্সিলারদের বিষয়গুলি দেখে নিতে বলব। দুবরাজপুর পুরসভার চেয়ারম্যান পীযুষ পাণ্ডে বলেন, নিয়মিত নিকাশি নালা পরিষ্কার করা হয়। পুজোর সময় আরও গুরুত্ব দিয়ে পরিষ্কার করা হবে।