কার্যত লকডাউনে জামাই আসতে পারেনি, তাই স্মার্টফোনেই জামাইকে ফোঁটা দেওয়ার কাজ সারলেন ঘাটাল মহকুমার অনেক শাশুড়ি। শুনতে অবাক লাগলেও মানসিক ‘পরিতৃপ্তি’ পেতে বুধবার অনেক শাশুড়িই মোবাইলের মাধ্যমেই জামাইষষ্ঠী করলেন।
বছর ৬৫-র বৃদ্ধার সাহসিকতায় ধরা পড়ল দুষ্কৃতী দল। ভয়কে উপেক্ষা করে বাড়ির উঠানে জাপটে ধরে রাখলেন ডাকাতকে। প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে চলে ধস্তাধস্তিও। কিন্তু, হাত আলগা করেননি বিষ্ণুপুরের পিয়ারডোবার বাসিন্দা সুমি কিস্কু।
চিকিৎসকদের মত অনুসারে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা সবথেকে বেশি। তাই এখন থেকেই রাজ্যের করোনা আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার জন্য যাবতীয় পরিকাঠামো তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর।
শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার রাস্তা বেহাল। যাতায়াত করতে হয় কার্যত প্রাণ হাতে। বুধবার ষষ্ঠী করতে এসে স্বেচ্ছাশ্রমে সেই রাস্তা মাটি ফেলে চলাচলের উপযোগী করতে হাত লাগালেন খোদ জামাইরা।
বাজ পড়ে মৃত্যুর ঘটনা ক্রমশ বেড়ে যাওয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এবার সচেতনতা শিবির করার সিদ্ধান্ত নিল জেলা বিপর্যয় ব্যবস্থাপন দপ্তর। বিভিন্ন এনজিও টিমকে এই কাজে যুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে দপ্তর।
বছর ঘুরতেই বদলে গেল বীরভূমের শহিদ বীর জওয়ান রাজেশ ওরাংয়ের গ্রাম বেলগড়িয়া। ২০২০ সালে ১৬ জুন অর্থাৎ আজকের দিনে ভারত-চীন গলওয়ান সীমান্তে চীনা সেনাবাহিনীর গুলিতে শহিদ হয়েছিলেন রাজেশ। তারপর তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছিল তাঁর গ্রামের বাড়ি মহম্মদ বাজার থানার বেলগড়িয়া গ্রামে।
সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম: রাতভর বৃষ্টি জেরে বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুর ২ ব্লকের কেওয়াড়ি খালের উপর ফেয়ারওয়েদার সেতুর রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় বিচ্ছিন্ন হল সাঁকরাইল ও গোপীবল্লভপুর ২ এই দুই ব্লকের যোগাযোগ। আপাতত একটি ক্লাবের পক্ষ থেকে স্থানীয় বাসিন্দারাই রাস্তা মেরামতে হাত লাগিয়েছে। গোপীবল্লভপুর ২ ব্লকের বিডিও অর্ঘ্য ঘোষ বলেন, ফেয়ারওয়েদার ব্রিজের এক পাশের রাস্তার অংশটা ভেঙে গিয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। সাঁকরাইল বিডিওকেও বিষয়টি জানিয়েছি। প্রশাসনিক আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। স্থানীয় কয়েকজন ছেলে রাস্তা মেরামতির কাজে লেগেছে, খুবই ভালো। শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুর ২ ব্লকের খাড়বাঁধি গ্রামপঞ্চায়েতের কলাবনি গ্রাম ও সাঁকরাইল ব্লকের ধানঘরি গ্রাম পঞ্চায়েতের কুঁয়োরদা গ্রামের মধ্যবর্তী জায়গায় অবস্থিত এই ফেয়ার ওয়েদার সেতুটি। জানা গিয়েছে এই সেতুটি ২০০৮ সালের বন্যার সময়ে খানিকটা ভেঙে দুর্বল হয়ে যায়। প্রতিবছর বর্ষায় সেতুর দুই পাশের রাস্তার অংশ ভেঙে পড়ে। বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, বিষয়টি প্রশাসনকে বারবার জানানো হয়েছে। পাকাপোক্তভাবে এখানে সেতু নির্মাণ না হলে এই সমস্যার সমাধান হবে না। সেতুর উপর এই রাস্তায় ঝাড়গ্রামে এই দুটি ব্লকের বাসিন্দা ছাড়াও ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড এলাকার বাসিন্দারা গোপীবল্লভপুর ১ ব্লক হয়ে সহজেই ঝাড়গ্রাম, কুলটিকরি, কেশিয়াড়ির এলাকার সাথে যোগ করে থাকে। ঝাড়গ্রাম জেলায় কয়েকদিন ধরেই রাতভর বৃষ্টি শুরু হয়েছে। প্রতিবছরই শিবশক্তি যুব ক্লাবের পক্ষ থেকে স্থানীয়রা এভাবেই সেতুর রাস্তা মেরামতির কাজ করে থাকে। জেলাশাসক জয়সী দাশগুপ্ত বলেন, সাঁকরাইল ও গোপীবল্লভপুর ২ ব্লকের মাঝামাঝি একটি ফেয়ারওয়েদারে এরকম হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। খালের জল বেড়ে গেলে ফেয়ারওয়েদারগুলিতে এরকম সমস্যা হয়। যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গোপীবল্লভপুরের বিধায়ক খগেন্দ্রনাথ মাহাত বলেন, বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখব। গোপীবল্লভপুর ২ ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হিমসাগর সিংহ বলেন, এই সেতুর সমস্যা নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে এর আগে আলোচনা করেছি। বিষয়টি জেলা পরিষদকে জানাব।
