শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
আদালত স্পষ্ট জানিয়েছেন, ‘রাজ্যপালের পদক্ষেপে কোনও ভুল নেই। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা উচিত।’ যার ফলে বেশ চাপেই পড়লেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী। কারণ রাজ্যপালের নির্দেশে মুডা জমি দুর্নীতি মামলায় তদন্ত শুরু হওয়াতে আর কোনও বাধা রইল না। যদিও সিদ্ধারামাইয়ার কাছে সুপ্রিম কোর্টের রাস্তা এখনও খোলা রয়েছে। পুরো ঘটনাটিকেই বিজেপি ও জেডিএসের চক্রান্ত বলে বরাবরই দাবি করে এসেছেন সিদ্ধারামাইয়া। এই মামলার তদন্তে রাজ্যপালের নির্দেশ প্রসঙ্গে আগেই কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বিজেপির অঙ্গুলি হেলনে কাজ করছেন গেহলট। কেন্দ্রীয় সরকারের হয়ে নয়, থাওয়ারচাঁদ গেহলটের ভারতের রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করা উচিত। বিচারের ক্ষেত্রে নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত নয় রাজ্যপালের।’