শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
লালবাজার সূত্রের খবর, গত ৭ জুন রায়গঞ্জ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের কাছে একটি ফোন আসে। একটি বিশেষ অ্যাপের মাধ্যমে নম্বর জাল করায় ফোনে ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়’ লেখা ভেসে ওঠে। ফোন রিসিভ করলে অভিযুক্ত নিজেকে সাংসদ পরিচয় দেন। তিনি ভাইস চেয়ারম্যানকে বলেন, ‘আমার এক পরিচিত সোফিয়া চক্রবর্তীর পরিবারের একজনের জমির পরচা নিয়ে জটিলতা রয়েছে। আপনি একটু দেখে দিন।’ কণ্ঠস্বর সাংসদের না হওয়ায় সন্দেহ হয় ভাইস চেয়ারম্যানের। সঙ্গে সঙ্গে তিনি সাংসদের অফিসে বিষয়টি জানান। ৮ জুন তাঁর আপ্তসহায়ক শেক্সপিয়ার সরণি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ধৃতকে গাড়িতে করে দিল্লি থেকে কলকাতায় নিয়ে আসেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। লালবাজার জানিয়েছে, পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা ছিল। সমাধানের রাস্তা না পেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের কর্মী অভিষেক চৌধুরীর সঙ্গে পরিচয় করে সোফিয়া। এরপর তার সহায়তায় ইন্টারনেট থেকে অভিষেকের অফিসের সিইউজি নম্বর জোগাড় করে সে। প্রযুক্তির মাধ্যমে ওই নম্বরটির ক্লোন বা স্পুফ করে রায়গঞ্জ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানকে ফোন করা হয়েছিল। গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে।