শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কীভাবে ওই দুটি বাচ্চা সংক্রামিত হল? দুই সচিবই বলেন, আমরা এখনো কোনও উৎস খুঁজে পাইনি। তবে এটা বলতে পারি, রাজ্যে এখন কোনও বার্ড ফ্লু ভাইরাস নেই। এখান থেকে এই সংক্রমণ ছড়ায়নি। আক্রান্ত দুই শিশুর সমস্ত ধরনের যোগাযোগ স্বাস্থ্যদপ্তর পরীক্ষা করে দেখেছে বলেও জানান সচিব। এমনকী মানুষের মধ্যে বাড়তি সংক্রমণের লক্ষণ যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি হঠাৎ করে বেড়েছে কি না, তাও দেখা হয়েছে। তাতেও কোন অস্বাভাবিকতা চোখে পড়েনি। সচিবরা জানিয়েছেন, আতঙ্কিত হওয়ার তো কোনও প্রশ্নই আসে না। হাঁস-মুরগির মাংস, ডিম এবং সমস্ত ধরনের পণ্য নির্দ্বিধায় খাওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছেন তারা।
এদিকে মালদহের ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি দেখতে আজ শুক্রবার আসছেন দুই সদস্যের এক প্রতিনিধিদল। কালিয়াচকের এক শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লুর এইচ৯এন২ ভাইরাস চিহ্নিত হওয়ার পরে এই সফর তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে শিশুটি মোটের ওপরে সুস্থ থাকলেও তার মাঝেমধ্যে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ছে বলে পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে। দুই সদস্যের ওই প্রতিনিধিদল ওই এলাকাতেও যাবেন বলে স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে ওই শিশুর আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে বার্ড ফ্লু সংক্রান্ত উদ্বেগ অনাবশ্যক বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। মালদহের জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুদীপ্ত ভাদুড়ি বলেন, যে প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আসছেন, তাঁরা জেলার ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন। পাশাপাশি মালদহ মেডিক্যালে যে ইনফ্লুয়েঞ্জা পরীক্ষা হয়, তার রিপোর্টও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা।