শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
তদন্তে নেমে পুলিস জেনেছে, একটি বড় সিমেন্ট কোম্পানি তাদের মাল লরিতে করে বিভিন্ন ডিলারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে কথাবার্তা চালাচ্ছিল। শেক্সপিয়র সরণি এলাকার একটি কোম্পানি তাদের মাল পাঠাতে রাজি হয়। দুই কোম্পানির মাধ্যমে চুক্তিও হয়। মাল পৌঁছনোর বরাত পাওয়া কোম্পানিতে হাজির হয়ে অভিযুক্ত আশুতোষ জানায়, সে লরি সরবরাহ করবে। তার লরিই মাল পৌঁছে দেবে। বরাতপ্রাপ্ত সংস্থা রাজি হওয়ায় পর আশুতোষ ৪০টি লরি জোগাড় করে। বহুজাতিক ওই সিমেন্ট কোম্পানির গোডাউন থেকে মাল তোলা হয়। কিন্তু সেগুলি ডিলারদের কাছে যায়নি। অভিযোগ, মাঝপথে এগুলি বিক্রি করে দেয় আশুতোষ। ডিলাররা মাল না পেয়ে সিমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে। বিষয়টি শুনে ওই সিমেন্ট সংস্থার লোকজন আশ্চর্য হন। তাঁরা মাল পৌঁছনোর বরাত পাওয়া সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তখনই আসল রহস্য বেরিয়ে পড়ে। জানা যায়, বরাতপ্রাপ্ত সংস্থাকে লরি ভাড়া দিয়েছিল যে কোম্পানি, তারাই মাল পাঠায়নি। বিষয়টি প্রতারক কোম্পানির কানে যাওয়ার পরই তার মালিক অভিযুক্ত আশুতোষ থানায় এসে লরি নিখোঁজের গল্প ফাঁদে। এরমাঝে থানায় এসে পড়ে বরাতপ্রাপ্ত সংস্থা। তাদের কাছ থেকে সমস্ত তথ্য নিয়ে জেরা শুরু হয় আশুতোষকে। দীর্ঘ জেরায় পুলিসের কাছে ভেঙে পড়ে সে চুরির ঘটনা স্বীকার করে।