অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
১০৪টি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ: ২০১৭ সালে একসঙ্গে মোট ১০৪টি উপগ্রহ মহাকাশে পাঠিয়েছে ইসরো। এর মধ্যে বড় তিনটি উপগ্রহ রয়েছে ভারতের। বাকি ১০১টি ছোট উপগ্রহ বাইরের দেশগুলির। যার মধ্যে অন্যতম হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
মঙ্গলযান: ২০১৪ সালে প্রথমবারের চেষ্টায় মঙ্গলে মহাকাশ যান পাঠিয়ে রেকর্ড করে ইসরো। এর আগে আর কোনও দেশ প্রথমবারের চেষ্টায় মঙ্গল অভিযান করতে পারেনি। এবং সবচেয়ে আশ্চর্যের হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে দশগুণ কম খরচে মাত্র ৪৫০ কোটি টাকায় ইসরো মঙ্গল অভিযান করেছে।
আইআরএনএসএস: ২০১৬ সালে ইসরো তৈরি করে ভারতের নিজের স্যাটেলাইট নেভিগেশন মিশন সিস্টেম। যা সমুদ্রে দিক নির্ণয়ে বিশেষ সহায়ক হবে। ফলে বিপর্যয় মোকাবিলা ও জাহাজ হারিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাকে সহজেই মোকাবিলা করা সহজ হবে।
২০টি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ: ২০১৬ সালে একসঙ্গে ২০টি উপগ্রহ একসঙ্গে পাঠিয়ে নিজের রেকর্ড তৈরি করেছিল ইসরো। তার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানি ও ইন্দোনেশিয়ার উপগ্রহও ছিল।
চন্দ্রযান: ২০০৮ সালে চাঁদের কক্ষপথে মহাকাশ যান পাঠায় ভারত। এর ফলে ষষ্ঠ দেশ হিসাবে এই এলিট প্যানেলে জায়গা করে নেয় ইসরো।
আইএনএসএস: ১৯৮৩ সালে INSAT নামে জনপ্রিয় ৯টি উপগ্রহকে ১৯৮৩ সালে মহাকাশে পাঠানো হয়। তথ্য ও সম্প্রচার ব্যবস্থাকে দক্ষিণ এশিয়ায় মজবুত করতেই ছিল এই পদক্ষেপ।
পিএসএলভি: ১৯৯৩ সাল থেকে পিএসএলভি বা পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল ১৯টি ভিন্ন দেশের ৪০ উপগ্রহকে সফলভাবে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে।
আরএসভি: ২০১৬ সালে মাত্র ৯৫ কোটি টাকা খরচে তৈরি পুনর্ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকল বা রিইউজেবল লঞ্চ ভেহিকল বা স্পেস শাটল তৈরি করে ইতিহাস তৈরি করে ইসরো।
আর্যভট্ট: প্রাচীন ভারতের সেরা জ্যোতির্বিজ্ঞানী আর্যভট্টের নামে প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘আর্যভট্ট’ তৈরি হয় ১৯৭৫ সালে। এর মাধ্যমেই মহাকাশ গবেষণার জগতে প্রথম মাইলফলক তৈরি করে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
জিএলএসভি-এমকে৩: ২০১৭ ইসরো সফলভাবে জিএলএসভি-এমকে৩ পরীক্ষা করেছে। ফলে ২০২০ সালের মধ্যে মহাকাশে মানুষ পাঠাতে পারে এমন দেশগুলির তালিকায় নিজের নাম ভারত নথিভুক্ত করতে পেরেছে।