শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাত থেকে আবহাওয়া খারাপ নদীয়া জেলায়। বুধবার সারাদিন মেঘলা আকাশ ছিল। বুধবার রাত থেকেই লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে জেলাজুড়ে। তার ফলে পুজো প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটছে। কোথায়ও বাঁশ পোঁতা হলেও কাপড় টাঙানো যাচ্ছে না। এমনকী প্যান্ডেল ডেকরেশনের নানা সরঞ্জাম আনা হলেও বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ার জন্য তা বসানো যাচ্ছে না। এমনকী প্যান্ডেলের কাপড় টাঙানো নিয়েও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে পুজো উদ্যোক্তাদের। বৃষ্টির জন্য সেই কাপড় ভিজে যাচ্ছে। যার ফলে কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে সমস্যা হচ্ছে পুজো উদ্যোক্তাদের। কৃষ্ণনগর শহরের ঘূর্ণি, নাকাশিপাড়া, কালীগঞ্জ, তেহট্ট, বাদকুল্লার বিভিন্ন পুজোর কাজে বিঘ্ন ঘটেছে।
বাদকুল্লার গাংনী উদয়ন সঙ্ঘের পুজোর উদ্যোক্তা জিতেন পাল বলেন, যেভাবে লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে আমাদের কাজ করতে খুব সমস্যা হচ্ছে। পুজোর প্যান্ডেলের কাজ বৃষ্টির জন্য ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। বৃহস্পতিবার বৃষ্টির জন্য কাজ সেভাবে এগয়নি। আমাদের এখন বৃষ্টি থামলেই অনেকটা কাজ দ্রুত কী করে সেরে ফেলা যায় সেদিকেই নজর দিচ্ছি।
আবহাওয়া খারাপের জন্য কাজে সমস্যা হচ্ছে সমস্ত পুজো সংগঠকদেরই। সকলেরই প্রার্থনা, এবার রোদ উঠুক। তাতে দ্রুত প্রস্তুতির কাজ সেরে ফেলা সম্ভব হবে। সংগঠক ছাড়াও একই প্রার্থনা মৃৎশিল্পী, মণ্ডপশিল্পী এবং ব্যবসায়ীদের।