শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এনিয়ে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকের তরফে ঢাকায় ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে একটি প্রতিবাদ পত্র পাঠানো হয়েছে। সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এহেন মন্তব্য অত্যন্ত দুঃখজনক।
গতসপ্তাহে ঝাড়খণ্ডের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে প্রচারে এসে শাহ বলেন, ‘যদি ঝাড়খণ্ডের মানুষ বিজেপিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে, তাহলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে উল্টো করে ঝুলিয়ে উচিত শিক্ষা দেব। আসলে এরা লালুপ্রসাদ যাদব, জেএমএম ও রাহুল বাবার কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্ক। কথা দিচ্ছি, সরকার পরিবর্তন হলে এদের খুঁজে বের করে রাজ্য থেকে ছুড়ে ফেলা হবে।’
শাহর এই মন্তব্যের জেরেই চটেছে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। তাদের বক্তব্য, নেতারা যাতে এধরনের আপত্তিকর মন্তব্য না করেন, তা নিয়ে তাঁদের সতর্ক করা উচিত ভারত সরকারের। প্রতিবেশী দেশের মানুষজনকে নিয়ে ভারতের নেতা-মন্ত্রীদের এই মন্তব্য দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবকে ক্ষুণ্ণ করে।