অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
এদিন রাজীব কুমার বলেন, ১৯৯০ সালে চীন এবং ভারতের মাথাপিছু আয় সমান ছিল। কিন্তু ১৯৮০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১০ শতাংশ হারে আর্থিক দিক থেকে এগিয়ে গিয়েছে। এখন সেদেশের অর্থনীতির বহর ১৪.৯ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার। অথচ ভারতের অর্থনীতি তিন লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের। ভারত যদি ১০ থেকে ১১ শতাংশ হারে আর্থিক বৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে, তাহলে ভারতও তার লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারবে।
ভারতের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পাঁচ দফা দাওয়াইয়ের কথা বলেছেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, প্রথমত, জিডিপির নিরিখে ভারতের বিনিয়োগের হার এখন ৩০ শতাংশের নীচে। তাকে ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশে নিয়ে যেতে হবে। দ্বিতীয়ত, রপ্তানির হার ভারতকে বাড়াতেই হবে। সাম্প্রতিককালে চীন তাদের রপ্তানির হার জিডিপির ৫ শতাংশ থেকে ২৮ শতাংশে নিয়ে গিয়েছে। তার প্রভাব সেদেশের অর্থনীতিতে পড়েছে। তৃতীয়ত, উৎপাদন শিল্পে আরও জোর দিতে হবে। সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র ছোট বহরে উৎপাদন করলে হবে না। তাকে আন্তর্জাতিক পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। চতুর্থত, ভারতের কৃষিকে আরও উন্নত ও আধুনিক করতে হবে। জৈব চাষে জোর দিতে হবে। পঞ্চমত, বেসরকারি সংস্থাগুলিকে সরকারের প্রতি আস্থা বাড়াতে হবে।