শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
ওই সাফাইকর্মীদের বক্তব্য, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে এই কাজ করে আসছেন। কখনও তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি। তাঁদের অনেকেরই প্রথাগত শিক্ষা নেই।
এক সাফাইকর্মীর বক্তব্য, এখন বলা হচ্ছে এই কাজের জন্য আমাদের অষ্টম শ্রেণি উত্তীর্ণ হতে হবে। এই নিয়ম লাগু হলে আমাদের উপার্জনই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই আমরা বিক্ষোভে নেমেছি। মালদহ মেডিক্যাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই হাসপাতালে প্রায় ১৩০জন অস্থায়ী সাফাই কর্মী রয়েছেন। কন্ট্রাক্টরের অধীনে কাজ করেন তাঁরা। কেউ কেউ প্রায় দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে এই কাজ করে আসছেন। টিপসই দিয়ে বেতন তোলেন তাঁদের অনেকেই। তবে সাফাইয়ের দায়িত্বে থাকা কন্ট্রাক্টরের বক্তব্য, নতুন নির্দেশিকা এসেছে। তাতে সাফাই কর্মীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি দাখিল করতে বলা হয়েছে। সেই কারণেই ওঁরা আন্দোলনে নেমেছেন। পাশাপাশি পুজো বোনাসের দাবিও তুলেছেন তাঁরা। মালদহ মেডিক্যালের উপাধ্যক্ষ তথা সুপার ডা: প্রসেনজিৎ বর বলেন, এদিন কিছুক্ষণ সাফাই কর্মীরা বিক্ষোভ দেখান। তাতে কিছুক্ষণ সাফাই অভিযান ব্যাহত হয়। বিষয়টি আমাদের নজরেও এসেছে। তবে সরকারি নির্দেশিকা বিভিন্ন সময়ে আসে। সেই নির্দেশিকা মেনে চলাই দস্তুর। সাফাই কর্মীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত একটি নির্দেশিকা এসেছে বলে শুনেছি। তবে এদিন আলোচনার পর তাঁরা আন্দোলন বন্ধ রেখেছেন। শুক্রবার থেকে নিয়ম অনুযায়ী সাফাই অভিযান চলবে বলেই আমরা আশাবাদী।